পুজোর সময় আগে এ গ্রামের মন খারাপ হতো। অন্য গ্রামের ঢ্যাংকুড়কুড় আওয়াজে ঘুম ভাঙত বাসিন্দাদের। পুজো দেখতে যেতে হত অন্য গ্রামে।মায়ের মুখ দেখার জন্য যেতে হত সিউডি, কোমা কিম্বা পুরন্দরপুর। গ্রামের কাশবনের হাওয়ায় দুখু দুখু ভাব। এবার এই মনখারাপের গ্রামেই খুশির ঝিলিক। বীরভূমের কোমা গ্রামে পুজোর আয়োজন করেছেষষ্ঠীধর বৈদ্য জনকল্যাণ সমিতি।আশ্রমের তরফে চলছে মাতৃবন্দনার প্রস্তুতি
প্রায় ২০০ শিশুকে নিয়ে স্কুল চালায় এই আশ্রম।সেই কচিকাঁচাদের মুখেও এবার ঝলমলে হাসি। গোটা গ্রামের মানুষ এক হয়েছে মায়ের নামে। মাতৃবন্দনার শপথে।
পুজোর পাঁচদিন আশ্রম চত্বরেই থাকছে খাওয়ার ব্যবস্থা। লকডাউনের সময় থেকেই কমিউনিটি কিচেনের ব্যবস্থা করেছে এই অনাথ আশ্রম। শিবজ্ঞানে জীবসেবার মহান আদর্শকে সামনে রেখেই এগিয়ে চলেছে এই অনাথ আশ্রম