ইচ্ছামৃত্যুর ক্ষেত্রে এবার থেকে রোগী-পরিবারের সদস্য এবং চিকিৎসকের মতই গুরুত্বপূর্ণ। মঙ্গলবার প্যাসিভ ইউথেনেশিয়া(Supreme Court on Euthanasia) সংক্রান্ত এই নতুন নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্টের ৫ বিচারপতির বেঞ্চ। এদিন প্যাসিভ ইউথেনেশিয়া(Supreme Court on Euthanasia) অনুসারে ইচ্ছামৃত্যুর অনুমোদন প্রক্রিয়া সরল করা হয়। পাশাপাশি, এদিন ওই ৫ সদস্যের বেঞ্চ ইচ্ছাপত্র তৈরি করার বিষয়টিকেও সহজ-সরল করেন।
মূলত প্যাসিভ ইউথেনেশিয়ার(Passive Euthanasia) ইচ্ছাপত্রে রোগী নিজেই তাঁকে কৃত্রিম জীবনদায়ী প্রক্রিয়ায় না রাখার অনুমতি দিয়ে যান। আগে কিছুটা জটিল ছিল এই প্রক্রিয়া। সেখানে দু’জন সাক্ষীর সইয়ের পাশাপাশি, একজন প্রথমস্তরীয় বিচারবিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেটের(SC on Passive Euthanasia) সই প্রয়োজন হত। মঙ্গলবার দেশের শীর্ষ আদালত জানায়, এক্ষেত্রে কোনও নোটারি বা গেজেটেড অফিসারের সই করলেই চলবে।