দিনটা ছিল এই বছরের ২৮ মে। মহাসমারহে খুলেছিল নতুন সংসদ ভবনের সদর দরজা। ৮৬২ কোটি টাকা ব্যয় এই বাড়িকে সেদিন আধুনিক ভারতের স্তম্ভ বলেই অভিহিত করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। দাবি করেছিলেন, এই বাড়ি থেকেই শুরু হল নতুন ভারতের পথ চলা। কিন্তু কয়েক মাসের ব্যবধানে সেই বাড়ি নিরাপত্তায় কতটা ফাঁক, তা দেখিয়ে দিল বুধবারের বারবেলা।
যা নিয়ে বৃহস্পতিবার দিনভর সংসদের উভয়কক্ষে বিক্ষোভ দেখালেন বিরোধীরা। দাবি করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বিবৃতি। যার পরিমাণ, উভয় কক্ষ মিলিয়ে সাসপেন্ড ১৫ সাংসদ। এই পরিস্থিতিতে বিরোধীদের দিকে প্রধানমন্ত্রীর বার্তা, এটা রাজনীতি করার সময় নয়। সবার একসঙ্গে কাজ করার সময়।
বুধবারের ঘটনার পর বৃহস্পতিবার সকালে বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে একদফায় বৈঠক করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বৃহস্পতিবার বিকেলেও তিনি বৈঠকে বসেন। সরকারি সূত্রে খবর, সংসদের নিরাপত্তার বিষয়ে তিনি মন্ত্রিসভার বেশ কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেন।