সিগন্যালিং সমস্যার জন্য বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। প্রায় চার মাস আগে এবিষয়ে সতর্ক করেছিলেন দক্ষিণ-পশ্চিম রেলের প্রিন্সিপ্যাল চিফ অপারেশন ম্যানেজার হরিশঙ্কর বর্মা। এবিষয়ে ওই জোনের জেনারেল ম্যানেজারকে একটি বিস্তারিত চিঠিও লিখেছিলেন।
তাঁর লেখা চিঠিতে হরিশঙ্কর বর্মা দাবি করেছিলেন, ৮ ফেব্রুয়ারি সম্পর্কক্রান্তি এক্সপ্রেসকে আপ লাইনে যাওয়ার সিগন্যাল দেওয়া হলেও পয়েন্ট খোলা ছিল ডাউন লাইনের। ঘটনাচক্রে, ওই লাইনে কয়েক মিনিট পরেই একটি মালগাড়ি আসার কথা ছিল। যদিও সম্পর্কক্রান্তি এক্সপ্রেসের স্পিড কম থাকায় গাড়ির চালক ট্রেনটি থামিয়ে দেন।
করমণ্ডল এক্সপ্রেস দুর্ঘটনার পর ওই রিপোর্টের বিষয়টি সামনে আসে। প্রশ্ন উঠছে, রেল আধিকারিকের সতর্কবার্তা থাকার পরেও কেন এত বড় দুর্ঘটনা ঘটল? এবিষয়ে কংগ্রেসের মুখপাত্র পবন খেড়ার বক্তব্য, ‘‘৪ মাস আগে সতর্কবার্তা পাওয়া সত্ত্বেও কোনও ব্যবস্থা নেয়নি রেল!" তিনি প্রশ্ন তোলেন, কেন ওই রিপোর্ট ফেলে রাখা হয়েছিল? রেলমন্ত্রীর জবাবও দাবি করেছেন।