খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

গাধা ও হাতি...এই দুই প্রতীকের স্রষ্ঠা একজন শিল্পী । থমাস নাস্ট । একজন চিত্রকর । সাধারণত ব্যঙ্গ চিত্র আঁকতেন । জেনে নিন কোন ইতিহাস লুকিয়ে রয়েছে 

US Election 2024 : Why Donkey and elephant represents democrats and republican - US Election 2024:'গাধা' ডেমোক্রেটিক, 'হাতি' রিপাবলিকান, কেন দুই দলের প্রতীক দুই প্রাণী? লুকিয়ে বড় ইতিহাস

US Election 2024:আমেরিকার ভোটে গাধা বনাম হাতি, কেন নির্বাচনী প্রতীক দুই প্রাণী? ইতিহাস জানলে অবাক হবেন

<h2>গাধা ও হাতি...এই দুই প্রতীকের স্রষ্ঠা একজন শিল্পী । থমাস নাস্ট । একজন চিত্রকর । সাধারণত ব্যঙ্গ চিত্র আঁকতেন । জেনে নিন কোন ইতিহাস লুকিয়ে রয়েছে&nbsp;</h2>

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভোটের লড়াই । ডেমোক্র্যাট বনাম রিপাবলিকান । মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদের জন্য &nbsp;১৮৫৩ সাল থেকে এই দুই দলের মধ্যে লড়াই চলছে । চলতি বছর, রিপাবলিকানদের প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প আর ডেমোক্র্যাটদের প্রার্থী কমলা হ্যারিস । দেখতে গেলে মূলত হাতি বনাম গাধা লড়াই । কেন ভাবছেন ? আসলে, দুই দল প্রতীক হিসেবে বেছে নিয়েছে দুই জন্তুকে । ডেমোক্র্যাটদের নির্বাচনী প্রতীক গাধা । আর রিপাবলিকানদের হাতি । কিন্তু, কেন দলের প্রতীক হিসেবে জন্তুকে বেছে নেওয়া হল, তার পিছনে রয়েছে বড় ইতিহাস ।
গাধা ও হাতি...এই দুই প্রতীকের স্রষ্ঠা একজন শিল্পী । থমাস নাস্ট । একজন চিত্রকর । সাধারণত ব্যঙ্গ চিত্র আঁকতেন । শৈশবে স্কুলে বেশ কয়েকবার হেনস্থার শিকার হয়েছিলেন । তারপর থেকেই তাঁর আঁকায় ফুটে উঠত ব্যাঙ্গাত্মক দিকগুলি । মূলত, &nbsp;পলিটিক্যাল কার্টুনিস্ট ছিলেন । ১৮৬২ সাল থেকে ১৮৮৬ সাল পর্যন্ত তিনি একটি ব্যঙ্গ চিত্র আঁকতেন । কিন্তু, গাধা ও হাতি প্রতীক সৃষ্টির নেপথ্যে কোন কাহিনি লুকিয়ে আছে ? তা জানতে গেলে ডেমোক্রেটিক পার্টি কীভাবে তৈরি হল, তা জানতে হবে । ১৮২৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছিলেন অ্যান্ড্রু জ্যাকসন । কিন্তু বিরোধীদের চক্রান্তে প্রেসিডেন্ট পদ পাননি । এরপর অ্যান্ড্রু তাঁর সমর্থকদের নিয়ে নতুন দল গঠন করেন । নাম দেন ডেমোক্রেটিক পার্টি ।
জ্যাকসন নতুন দল গড়তেই শুরু হয় ব্যঙ্গ, সমালোচনা । সেইসময় গাধার শরীরের উপর জ্যাকসনের মাথা বসিয়ে ব্যাঙ্গাত্মক কার্টুন আঁকেন থমাস । যদিও, ওই ব্যঙ্গ চিত্রকে হাতিয়ার করে গাধাকে নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করতে শুরু করেন । তারপর থেকেই ডেমোক্রিটক পার্টির নির্বাচনী প্রতীক গাধা ।
আব্রাহাম লিংকনের নেতৃত্বে গঠিত হয় রিপাবলিকান পার্টি । থমাস নিজে রিপাবলিকানদের সমর্থক ছিলেন । থমাসই রিপাবলিকানদের নির্বাচনী প্রতীকের জন্য এঁকেছিলেন হাতি । কেন হাতি বেছে নেওয়া হয়েছে, এর পিছনেও রয়েছে ইতিহাস । জানা গিয়েছে, একবার সিংহের চামড়া গায়ে লাগিয়ে একটি গাধা বনের সব প্রাণীকে ভয় দেখায় । সেইসময় সব প্রাণী পালিয়ে গেলেও হাতি কিন্তু ভয় পেয়ে পালিয়ে যায়নি । এই নির্ভীক হাতিকেই রিপাবলিকানদের পার্টির প্রতীক চিহ্ণ হিসেবে তুলে ধরেন থমাস ।

US Election: গর্ভপাত নিষিদ্ধ হওয়ার নেপথ্যে ট্রাম্পের ভূমিকা রয়েছে বলে দাবি করেছেন হ্যারিস। অন্যদিকে মহিলাদের গর্ভপাতের অধিকারের পক্ষে সওয়াল করেছেন কমলা হ্যারিস।

US Election: can abortion issue be the deciding factor in us presidential election? - US Election: ট্রাম্প না হ্যারিস?  গর্ভপাত ইস্যুই কী ভাগ্য নির্ধারণ করবে আমেরিকার দুই যুযুধানের?

US Election: US Election: ট্রাম্প না হ্যারিস?  গর্ভপাত ইস্যুই কী ভাগ্য নির্ধারণ করবে আমেরিকার দুই যুযুধানের?

US Election: গর্ভপাত নিষিদ্ধ হওয়ার নেপথ্যে ট্রাম্পের ভূমিকা রয়েছে বলে দাবি করেছেন হ্যারিস। অন্যদিকে মহিলাদের গর্ভপাতের অধিকারের পক্ষে সওয়াল করেছেন কমলা হ্যারিস।

বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন! আমেরিকার ৫ নভেম্বর হয়েছে ভোট গ্রহণ। দেশের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট এবং ভাইস প্রেসিডেন্টই এবারের নির্বাচনের দুই প্রাধান প্রতিদ্বন্দ্বী। ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং কমলা হ্যারিস। বুথ ফেরত সমীক্ষাকে ভুল প্রমাণ করে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলছে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিসের সঙ্গে রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের।&nbsp;
এবারের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ক্ষেত্রে নিঃসন্দেহে একটা বড় ফ্যাক্টর হতে চলেছে অ্যাবর্শন বা গর্ভপাত ইস্যু। ২০২২ থেকেই গর্ভপাত নিয়ে জটিলতা শুরু হয়েছে মার্কিন মুলুকে। মহিলাদের গর্ভপাতের অধিকার খর্ব করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে সে দেশের বহু প্রদেশেই। এই মুহূর্তে আমেরিকার ১৩টি প্রদেশে গর্ভপাতে নিষেধাজ্ঞা জারি, বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম ছাড়া। চারটি প্রদেশে ছ&rsquo;সপ্তাহ পর গর্ভপাত নিষিদ্ধ, অথচ এই সময়ের মধ্যে মহিলারা নিজেদের গর্ভাবস্থার কথা জানতেও পারেন না, অনেক ক্ষেত্রে।
আমেরিকার প্রেসিডেন্সিয়াল বিতর্কসভাতেও এই ইস্যুতে মুখোমুখি তর্ক হয়েছিল রিপাবলিকান প্রার্থী এবং ডেমোক্র্যাট প্রার্থীর। গর্ভপাত নিষিদ্ধ হওয়ার নেপথ্যে ট্রাম্পের ভূমিকা রয়েছে বলে দাবি করেছেন হ্যারিস। অন্যদিকে মহিলাদের গর্ভপাতের অধিকারের পক্ষে সওয়াল করেছেন কমলা হ্যারিস। আমেরিকার কৃষ্ণাঙ্গদের মাতৃস্বাস্থ্য নিয়েও চিন্তাভাবনা রয়েছে তাঁর, জানিয়েছেন হ্যারিস।
জনপ্রিয় হলিউড তারকা অ্যানে হ্যাথওয়ে নিজেই জানিয়েছেন, গর্ভপাত ইস্যুতে তিনি কমলা হ্যারিসের পক্ষে। সেই নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্টও করেছেন তিনি। মার্কিন ভোটাধিকারপ্রাপ্ত বহু মহিলাই গর্ভপাত আইনের ইস্যুতে ভোট দিয়েছেন ডেমোক্র্যাট হ্যারিসকে।&nbsp;

উল্লেখ্য বিগত ১৭০ বছর ধরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হচ্ছে। ১৮৪৫ সালে মার্কিন কংগ্রেস হয়। সেই বৈঠকেই নভেম্বরের প্রথম সোমবারের পরের দিন অর্থাৎ মঙ্গলবারকেই নির্বাচনের দিন হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এর পিছনে রয়েছে একটি বড় কারণ। 

Why they are always held on a Tuesday in November - US Election: মঙ্গলবারই কেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচন হয়? জানুন অজানা তথ্য

 মঙ্গলবারই কেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচন হয়? জানুন অজানা তথ্য

উল্লেখ্য বিগত ১৭০ বছর ধরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হচ্ছে। ১৮৪৫ সালে মার্কিন কংগ্রেস হয়। সেই বৈঠকেই নভেম্বরের প্রথম সোমবারের পরের দিন অর্থাৎ মঙ্গলবারকেই নির্বাচনের দিন হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এর পিছনে রয়েছে একটি বড় কারণ।&nbsp;

প্রতি চারবছর অন্তর আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয়। উনবিংশ শতকের মাঝামাঝি সময় থেকেই নভেম্বরের প্রথম মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয়। কিন্তু কেন? নির্বাচনের বছরগুলিতে কেন একই দিনে নির্বাচন হয়? জেনে নিন এর পিছনে কারণ কী?&nbsp;
উল্লেখ্য বিগত ১৭০ বছর ধরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হচ্ছে। ১৮৪৫ সালে মার্কিন কংগ্রেস হয়। সেই বৈঠকেই নভেম্বরের প্রথম সোমবারের পরের দিন অর্থাৎ মঙ্গলবারকেই নির্বাচনের দিন হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এর পিছনে রয়েছে একটি বড় কারণ।&nbsp;
১৮৪০ সালের আগে আমেরিকায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হলেও কোনও নির্দিষ্ট দিন ধার্য্য করা হয়নি। তখন প্রতিটি প্রদেশ নির্বাচনের তারিখ আলাদা আলাদা ভাবে স্থির করত। সেই সময়, ইলেকট্ররাল কলেজ মিট-এর আগের ৩৪ দিন ধরে ভোট গ্রহণ এবং গণনা পর্ব চলত। ১৮৪৪ সালে যে নির্বাচন হয়েছিল সেইসময় নভেম্বর মাসের শুরু থেকে ভোটগ্রহণ পর্ব শুরু হলেও শেষ হয়েছিল ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত।&nbsp;
কিন্তু কেন মঙ্গলবারই দিন ধার্য &nbsp;করা হয়েছে?&nbsp; মঙ্গলবার ভোট গ্রহণের দিন নির্ধারিত করার পিছনে রয়েছে দুটি কারণ। প্রথমত, ১৮০০ সালের পরবর্তী সময়ে ২১ বছরের বেশি বয়সী ভোটারদের সংখ্যা বিপুলভাবে বাড়তে শুরু করে। যার ফলে ভোটদান প্রক্রিয়াকে আরও সুবিন্যস্ত করার জন্যই একদিন ভোট প্রক্রিয়া করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়।&nbsp;
দ্বিতীয়ত, ৩৪ দিন ধরে যখন ভোটগ্রহণ ও গণনা প্রক্রিয়া চলত, সেইসময় প্রথমের দিকে যে প্রদেশগুলিতে ভোট গণনা হয়ে যাওয়ার পর ফলাফলের প্রভাব পড়ত পড়ের দিকের প্রদেশগুলির ভোটদানে। সেই কারণেই একই দিনে ভোটগ্রহণের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল।&nbsp;
উনবিংশ শতকে কৃষিভিত্তিক অঞ্চল ছিল আমেরিকা। বসন্ত বা গ্রীষ্মকালে ভোট হলে সমস্যায় পড়তে হত চাষিদের। সেইকারণে মার্কিন কংগ্রেসের বৈঠকে নভেম্বরের প্রথম সোমবারের পরের দিন অর্থাৎ মঙ্গলবার ভোট প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার দিন ধার্য করা হয়। চাষি সহ সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষদের যাতে ভোটপ্রক্রিয়ায় অংশ নিতে সুবিধা হয় তার জন্যই এই উদ্যোগ। &nbsp;

US Election 2024 : বিশেষ করে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য এবং অস্ত্র ব্যবসার ক্ষেত্রে আরও কাছাকাছি এসেছে দিল্লি ও ওয়াশিংটন।

US Election 2024 : ওয়াশিংটনের কুর্সিতে কে ? হাড্ডাহাড্ডি কমলা বনাম ট্রাম্প, নজর রেখেছে দিল্লি-India Watches Closely as U.S. Election Results Unfold - US Election 2024 : ওয়াশিংটনের কুর্সিতে কে ? হাড্ডাহাড্ডি কমলা বনাম ট্রাম্প, নজর রেখেছে দিল্লি

বিশেষ করে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য এবং অস্ত্র ব্যবসার ক্ষেত্রে আরও কাছাকাছি এসেছে দিল্লি ও ওয়াশিংটন।

ওয়াশিংটনের কুর্সিতে কে ? হাড্ডাহাড্ডি কমলা বনাম ট্রাম্প, নজর রেখেছে দিল্লি

<h2>US Election 2024 : বিশেষ করে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য এবং অস্ত্র ব্যবসার ক্ষেত্রে আরও কাছাকাছি এসেছে দিল্লি ও ওয়াশিংটন।</h2>

ভোট হচ্ছে আমেরিকায়। নজর রাখছে দিল্লি। ওয়াশিংটনের কুর্সি কার, তার ঠিক হয়ে যেতে পারে আর অল্প সময়ের মধ্যে। সাত সুইং স্টেটের আগে কমলা হ্যারিসের থেকে বেশ খানিকটা এগিয়ে রয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। কূটনৈতিক মহলের মতে, ভারতের কাছে এবারের আমেরিকা নির্বাচন অনেক ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ণ। তাই, ভোটের ফল প্রকাশের আগে বেশ সতর্ক দিল্লি।&nbsp;
গত এক দশকে ভারত-মার্কিন সম্পর্ক তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষ করে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য এবং অস্ত্র ব্যবসার ক্ষেত্রে আরও কাছাকাছি এসেছে দিল্লি ও ওয়াশিংটন। কূটনৈতিক মহলের মতে, মসনদে যারাই আসুক না কেন, দিল্লি তাদের দিকে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়েই রাখবে।&nbsp;
গত ১০ বছরের বেশি সময় যুদ্ধ করেনি আমেরিকা। এরমধ্যে উপমহাদেশে বৃদ্ধি পেয়েছে চিনের প্রভাব। দিল্লির কাছে যা উদ্বেগের। তাই, চিনা প্রতিরোধ ঠেকাতে বরাবর বন্ধু হিসাবে আমেরিকাকে পাশে চেয়েছে ভারত। এশিয়ার বাজার ধরতে দিল্লিকে সাহায্য করেছে ওয়াশিংটন।&nbsp;
কূটনৈতিক মহলের মতে, দিল্লির অপেক্ষা এই ভোটের পর কী প্রভাবের দিকে। কারণ, দিল্লি চায় এই ভোটের পরেই পড়শি বাংলাদেশের আশু সমস্যা সমাধানে ভূমিকা নিক আমেরিকা। সসম্মানে শেখ হাসিনাকে ঢাকাতে ফেরত পাঠাতে চায় দিল্লি। সেই কারণে, মোদী সরকার তাকিয়ে ওয়াশিংটনের দিকে।&nbsp;

US Election 2024 : তবে, এ বছরও মার্কিন ভোটে লেগেছে ছাপ্পার হাওয়া। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পেনসেলভিনিয়ায় ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ করেছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প।

US Election 2024 : সুইং স্টেটের দিকে তাকিয়ে আমেরিকা, প্রাথমিক গণনায় এগিয়ে ট্রাম্প-U.S. Presidential Election Vote Count Underway - US Election 2024 : সুইং স্টেটের দিকে তাকিয়ে আমেরিকা, প্রাথমিক গণনায় এগিয়ে ট্রাম্প

তবে, এ বছরও মার্কিন ভোটে লেগেছে ছাপ্পার হাওয়া। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পেনসেলভিনিয়ায় ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ করেছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প।

সুইং স্টেটের দিকে তাকিয়ে আমেরিকা, প্রাথমিক গণনায় এগিয়ে ট্রাম্প

<h2>US Election 2024 : তবে, এ বছরও মার্কিন ভোটে লেগেছে ছাপ্পার হাওয়া। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পেনসেলভিনিয়ায় ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ করেছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প।</h2>

হাড্ডাহাড্ডি। বুথ ফেরত সমীক্ষাকে কার্যত ভুল প্রমাণ করল আমেরিকা। ট্রাম্প বনাম কমলার লড়াইয়ে এখনও পর্যন্ত এগিয়ে রিপাবলিকানরা। ভারতীয় সময় ভোর থেকেই শুরু হয়েছে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের গণনা। ব্যালটের যুদ্ধে এই ফল যেকোনও সময়ে ঘুরতে পারে বলে দাবি আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের। প্রাথমিক ভাবে পিছিয়ে থেকে শুরু করেছিলেন ট্রাম্প। কিন্তু প্রতি মুহূর্তে বদলে যাচ্ছে ফলের ছবি।&nbsp;
তবে, এ বছরও মার্কিন ভোটে লেগেছে ছাপ্পার হাওয়া। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পেনসেলভিনিয়ায় ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ করেছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। এখনও পর্যন্ত ১৫টি প্রদেশে থেকে গণনার খবর পাওয়া যাচ্ছে। গণতন্ত্র, অর্থনীতি, গর্ভপাত, অভিবাসন এবং বিদেশি নীতি। এই পাঁচটি ইস্যুর এবার ভোট হয়েছে আমেরিকায়।&nbsp;
তাতে এখনও পর্যন্ত ফ্লোরিডা, টেক্সাসের মতো জায়গায় নিজেদের গড় ধরে রেখেছে রিপাবলিকানরা। কমলার ঝুলি ভরেছে, নিউইয়র্কের মতো শহুরে এলাকায়। কিন্তু ছবি এখনও বাকি রয়েছে বলেই দাবি আমেরিকানদের। যে সাতটি প্রদেশ এই নির্বাচনের ফ্যাক্টর হতে পারে, সেখানে এখনও গণনা শুরু হয়নি। রাজনৈতিক মহলের মতে, এই সাতটি প্রদেশের চারটিতে যারা এগিয়ে থাকবে, ওয়াশিংটন কার্যত তাদের।&nbsp;

US Election 2024 : কূটনৈতিক মহলের দাবি, প্রথম ভাষণেই কমলার গলায় শোনা গিয়েছে, সবাইকে নিয়ে কাজ করার প্রতিশ্রুতি। যা মনে করাচ্ছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সবকা সাথ, সবকা বিকাশ স্লোগানকে।

US Election 2024 : আমেরিকা সবার, প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হয়ে ঘোষণা কমলা হ্যারিসের, উৎসব তামিলনাড়ুতে-Kamala Harris is the Democratic candidate for the US presidential election - US Election 2024 : আমেরিকা সবার, প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হয়ে ঘোষণা কমলা হ্যারিসের, উৎসব তামিলনাড়ুতে

কূটনৈতিক মহলের দাবি, প্রথম ভাষণেই কমলার গলায় শোনা গিয়েছে, সবাইকে নিয়ে কাজ করার প্রতিশ্রুতি। যা মনে করাচ্ছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সবকা সাথ, সবকা বিকাশ স্লোগানকে।

আমেরিকা সবার, প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হয়ে ঘোষণা কমলা হ্যারিসের, উৎসব তামিলনাড়ুতে

<h2>US Election 2024 : কূটনৈতিক মহলের দাবি, প্রথম ভাষণেই কমলার গলায় শোনা গিয়েছে, সবাইকে নিয়ে কাজ করার প্রতিশ্রুতি। যা মনে করাচ্ছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সবকা সাথ, সবকা বিকাশ স্লোগানকে।</h2>

ডোনাল্ড ট্রাম্পের হাতে নয়। আমেরিকা থাকবে মার্কিনদের হাতে। শিকাগো থেকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে ঘোষণা কমলা হ্যারিসের। এই প্রথম কোনও ভারতীয় বংশোদ্ভূত মহিলা হিসাবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হলেন কমলা। ডেমোক্র্যাটতে তিন দিনের জাতীয় কনভেশন চলছিল শিকাগোতে। সেখানে কমলাকে প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিসাবে বেছে নেওয়া হল।&nbsp;
কূটনৈতিক মহলের দাবি, প্রথম ভাষণেই কমলার গলায় শোনা গিয়েছে, সবাইকে নিয়ে কাজ করার প্রতিশ্রুতি। যা মনে করাচ্ছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সবকা সাথ, সবকা বিকাশ স্লোগানকে। কারণ, ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হিসাবে মার্কিন জনগণের কাছে কমলার অনুরোধ তাঁর সরকারে সবাই সমান সুবিধা পাবেন। তাই কোনও ভাবেই মার্কিনদের আর অনাহূত ভাবার কিছু নেই।&nbsp;
স্বাস্থ্য থেকে শিক্ষা, রাজনীতি থেকে বিদেশনীতি এদিন সব বিষয়ে নিজের মতামত এদিন তুলে ধরেন কমলা। দাবি করেন, মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসাবে তিনিই প্রথম রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধ রোখার প্রবল চেষ্টা করেছিলেন। তবে এবার ডেমোক্র্যাটরা মসনদে বসার আগে কমলার প্রতিশ্রুতি, যুদ্ধ নয়, আমেরিকার ভিত শক্ত হবে অর্থনীতির উন্নতির হাত ধরে।&nbsp;
আগামী ৫ নভেম্বর আমেরিকাতে হতে চলেছে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। তার আগে ঘরের মেয়ের দিকে তাকিয়ে তামিলনাড়ুর গ্রাম থিরুভর। প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিসাবে কমলা হ্যারিসের নামের উপর সিলমোহর বসার পরেই শুরু হয়েছে উৎসব।&nbsp;

us election

ক্যাটাগরি

Trending topics