দক্ষিণ ভারতে আছড়ে পড়া ঘূর্ণিঝড়ের পরোক্ষ প্রভাবে বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টি। যার জেরে নাজেহাল মানুষ। উত্তর ২৪ পরগনার পাশাপাশি বৃষ্টিতে সমস্যায় পড়েছেন দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার সুন্দরবনও সাগর তীরবর্তী নদী উপকূল এলাকায় বাসিন্দারাও।
সকাল থেকে দফায় দফায় বৃষ্টির জেরে নদী বাঁধ ভাঙার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে উপকূল এলাকায়। বিপর্যয় রুখতে ইতিমধ্যেই দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা প্রশাসন ও সেচ দফতর থেকে ২৪ ঘন্টা মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কোনও ভাবে বাঁধ ভাঙলে যেন তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নেওয়া যায় সেই দিকেও নজর রাখছে প্রশাসন।
আরও পড়ুন - কতদিন চলবে নিম্নচাপের বৃষ্টি, কখন থামবে, কী জানাল আলিপুর আবহাওয়া দফতর
সেচ দফতরের সমস্ত কর্মীদের ছুটি ক্যান্সেল করা হয়েছে। কর্মীদের ২৪ ঘন্টা নদীর উপকূলবর্তী এলাকাগুলোর বাঁধ মনিটরিং করতে বলা হয়েছে। মৎস্য দফতরের ঘোষণা অনুযায়ী, মৎস্যজীবীদের গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে নিষেধ করা হয়েছে। গভীর সমুদ্রে যে সমস্ত মৎস্যজীবী রয়েছেন তাঁদেরকে নিকটবর্তী খাড়ি এলাকায় থাকতে বলা হয়েছে।