ইডি দফতরে ঢোকার আগে সায়নী ঘোষ সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বলেছিলেন, তদন্তে সহযোগিতা করবেন । কিন্তু, বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের দাবি, সায়নী ঘোষ তদন্তে সহযোগিতা করছেন না । বিশ্বস্ত সূত্রে নাকি এমন খবরই তাঁর কানে এসে পৌঁছেছে । এদিকে, সুকান্ত মজুমদারের এই মন্তব্যকে কেন্দ্র করে সমালোচনার ঝড় উঠেছে । তৃণমূলের প্রশ্ন, ভিতরে কী হচ্ছে বিজেপি রাজ্য সভাপতি জানছেন কী করে?
এদিন, ইডি দফতরে সায়নীর হাজিরা নিয়ে সুকান্ত বলেন, "সায়নী ঘোষ বুদ্ধিমতী মহিলা । উনি জানেন ইডি বাঁশি বাজালে যেতেই হবে, ইডির বাঁশি শ্রীকৃষ্ণের বাঁশির মতো । যেমন শ্রীকৃষ্ণের বাঁশি শুনলে রাধাকে যেতে হয়, তেমনি সায়নী কেও যেতেই হবে । তাই তিনি সেখানে গিয়েছেন । "
এদিন সকাল প্রায় সাড়ে ১১টা নাগাদ সিজিও কমপ্লেক্সে পৌঁছন সায়নী । প্রায় পাঁচ ঘণ্টা ধরে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে । মাঝে দু' ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর একটা ছোট্ট বিরতি দেওয়া হয়েছিল তাঁকে । কুন্তল ঘোষের সঙ্গে সায়নী ঘোষের সম্পর্ক কী ? নিয়োগ দুর্নীতির কোনও টাকা তাঁর কাছে গিয়েছে গিয়েছে কি না, এমনই প্রশ্ন যুব তৃণমূল রাজ্য সভানেত্রীকে করা হচ্ছে বলে ইডি সূত্রে খবর ।