উইনস্টন চার্চিল (Winston Churchil) ইংল্যান্ডের প্রাইম মিনিস্টার থাকাকালীন সাহিত্যচর্চার জন্য নোবেল (Nobel) পেয়েছিলেন, অথচ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) বাংলা আকাদেমি পুরস্কার (Bengali Akademy) পাওয়ার পর এত সমালোচনা, মত রাজ্যের শাসক দলের ঘনিষ্ঠ কবি সুবোধ সরকারের (Subodh Sarkar)। বাংলা আকাদেমির সভাপতি তথা শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর (Bratya Basu) দুঃখ, “একমাত্র বাঙালিদের একটা অংশই এমন পারে! বলতে ইচ্ছে করছে, রেখেছ বাঙালি করে মানুষ করনি। অ-বাঙালিরা এমন করতেন না!” সম্প্রতি এক সংবাদমাধ্যমকে এমনটাই জানিয়েছেন, ব্রাত্য-সুবোধরা।
মমতাকে কেন সাহিত্য সম্মান, প্রতিবাদে কারোর পদ থেকে ইস্তফা, কারোর পুরস্কার প্রত্যাখ্যান
বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কেন সাহিত্য সম্মান, গত দু'দিন ধরে এই নিয়ে নানা আলোচনা, তর্ক, বিতর্ক, মিমে ভরে উঠেছিল সোশ্যাল মিডিয়া। মঙ্গলবার তার-ই প্রতিবাদস্বরুপ ২০১৯ সালে পাওয়া অন্নদাশঙ্কর স্মারক সম্মান ফিরিয়ে দিলেন লেখিকা এবং গবেষক রত্না রশিদ বন্দ্যোপাধ্যায়। পুরস্কার বাবদ পাওয়া অর্থও ফিরিয়ে দিয়েছেন তিনি। একই কারণে সাহিত্য অকাদেমির বাংলা উপদেষ্টা পরিষদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন লেখক এবং সম্পাদক অনাদিরঞ্জন বিশ্বাস। পদত্যাগপত্রে অনাদি জানিয়েছেন, কলকাতায় রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তীর দিন কবিতাকে যে ভাবে অসম্মান করা হয়েছে, তাতে তিনি ‘বিরক্ত’।