দত্তপুকুরে অবৈধ ‘বাজি’ কারখানায় বিস্ফোরণের (Duttapuku Blast) ঘটনায় রবিবার মাঝরাতে প্রথম কাউকে গ্রেফতার করল পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, নীলগঞ্জ এলাকা থেকে কেরামত আলির ‘সহযোগী’ শফিক আলিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে কেরামতের কোনও সন্ধান পাওয়া যায়নি এখনও। স্থানীয়দের একাংশের মতে তিনিও বিস্ফোরণে গুরুতর জখম হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। কারও কারও মতে, রবিবারই মৃত্যু হয়েছে তাঁর।
'অবৈধ' বাজির কারখানায় রবিবার সকালের বিস্ফোরণের ঘটনায় এখনও পর্যন্ত সাত জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত কমপক্ষে দশ। বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে প্রায় ৬ কিলোমিটার দূরের বারাসত শহরও।
DuttaPukur Blast: দত্তপুকুরের বিস্ফোরণে তৃণমূলের হাত, অভিযোগ তুলে NIA তদন্ত দাবি BJP-র
স্থানীয়দের বাধা, বারণ ধর্তব্যে আনতেন না কেরামত, অভিযোগ এমনটাই। স্থানীয় সামসুল হকের জমি ভাড়া নিয়েই বাজির ব্যবসা ফেঁদেছিলেন কেরামত।সামসুল নিজেও এই কারখানাতেই কাজ করতেন। বিস্ফোরণে মৃত্যু হয়েছে তাঁরও।