নরেন্দ্রপুরে ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রের মৃত্যুর ঘটনায় পারিবারিক বিবাদের আঁচ। পারিবারিক অশান্তির কারণেই ওই পড়ুয়ার মৃত্যু বলে মনে করা হচ্ছে। ওই ছাত্রের মৃত্যু জন্য তাঁর মা দায়ী। এমনটাই অভিযোগ মৃতের বাবার। অন্যদিকে, ছাত্রের মৃত্যুর জন্য বাবাকে দায়ী করেছেন মৃতের মা। ফলে ধন্দে পড়েছে পুলিশ।
জানা গিয়েছে, মৃত ছাত্র অপ্রতিমের বাবা সুমন দাস ও মা বর্ণালী দাসের মধ্যে দীর্ঘ দিন ধরেই অশান্তি চলছিল। পরিবারের অভিযোগ সেই কারণেই ছেলেকে খুন করা হয়েছে।
অন্যদিকে, ছাত্রের মা এবং দিদিমার দাবি, ছেলেকে খুন করেছে তাঁর বাবা। তাঁর একাধিক বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্ক রয়েছে বলেও দাবি করেছেন পড়ুয়ার মা।
পাল্টা ছাত্রের বাবা সুমন এবং তাঁর বাবা সুব্রত দাসের দাবি, ছেলেকে খুন করেছেন তাঁর মা। দু’পক্ষই থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
আরও পড়ুন - বিধানসভার বাইরে চাকরিপ্রার্থীদের বিক্ষোভ ,'চ্যাংদোলা' করে তোলা হল প্রিজনভ্যানে
উল্লেখ্য, তিন দিন নিখোঁজ থাকার পর রবিবার ওই ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়ার দেহ উদ্ধার হয়। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার নরেন্দ্রপুরের একটি পুকুর থেকে দেহটি উদ্ধার করা হয়েছে।