তাঁর মৃত্যুতে কোনও শোকমিছিল হয় নি। রবীন্দ্রসদনে শায়িত থাকেনি তাঁর দেহ। বরং বাংলার কিংবদন্তি নাট্যব্যক্তিত্ব শাঁওলি মিত্র চলে গেছেন সকলের আড়ালে। শেষকৃত্যের পর খবর পেয়েছে এই শহর, এমন কী স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রীও।
শোকবার্তায় ‘আমি রেলমন্ত্রী থাকার সময় তিনি আমার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছিলেন। শাঁওলিদির ইচ্ছা অনুযায়ী তাঁর প্রয়াণের খবর আমাকে শেষকৃত্যের পর দেওয়া হয়। কাছের মানুষ হিসাবে আমি তাঁকে মনে ধরে রাখলাম।’
Shaoli Mitra: শাঁওলি মিত্রের শেষ প্রস্থান যেন রাজার মতো, মঞ্চ ছাড়লেন, কেউ জানলই না
সদ্য প্রয়াত শিল্পী তাঁর ইচ্ছাপত্রে লিখেছিলেন,
“আমি যে অসুস্থতা ভোগ করছি, তাতে যে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে, তাতে আমি খুশি। মৃত্যুর পর এই শরীরটিকে প্রদর্শন করায় আমার সঙ্কোচ রয়েছে। সাধারণের অগোচরে শেষকৃত্য হোক।” সে কথা অক্ষরে অক্ষরে মেনে শেষকৃত্য হয়েছে, জানালেন তাঁরই মানসকন্যা অর্পিতা ঘোষ। প্রয়াত শিল্পীর স্মৃতিচারণায় অর্পিতা বলেন, "শিরদাঁড়া সোজা রেখে চলতে শিখিয়েছিলেন"।