শুক্রবার সাড়ে ৪টে নাগাদ অ্যাক্রোপলিস মলের আগুন নিয়ন্ত্রণে এল। দমকলের ১৫টি ইঞ্জিনের চেষ্টায় প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টা পর আগুন পুরোপুরি নেভানো সম্ভব হয়। যদিও পুরো বিষয়টিতে মল কর্তৃপক্ষের গাফিলতির অভিযোগ সামনে এসেছে।
অ্য়াক্রোপলিস মলে রয়েছে একাধিক দোকান, গ্যাজেটস স্টোর, সিনেমা হল এবং রেস্তরাঁ। এছাড়াও রয়েছে একাধিক বেসরকারি সংস্থার অফিস। সেখানে কর্মরত অনেকেই জানিয়েছেন, এগজিট গেটে যে সিড়ি রয়েছে সেখানে একাধিক বস্তায় বিভিন্ন সামগ্রী রাখা ছিল। যার ফলে নীচে নামতে সমস্যা হয়েছে।
দমকলের প্রাথমিক অনুমাণ, অ্য়াক্রোপলিস মলের চতুর্থ তলায় রয়েছে ফুড কোর্ট এবং কিচেন। সম্ভবত সেখান থেকেই আগুন লেগেছে বলে প্রাথমিক অনুমাণ তাদের।
Read More- অ্যাক্রোপলিস মলে আগুন, ধোঁয়ায় ঢাকল পুরো এলাকা
অন্যদিকে মঙ্গলবার আগুন লাগে পার্ক স্ট্রিট এবং ক্যামাক স্ট্রিটের সংযোগস্থলের একটি রেস্তরাঁয়। অ্যালেন পার্কের উল্টোদিকের ওই রেস্তরাঁর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে প্রায় ১৪টি ইঞ্জিন।
এক সপ্তাহের মধ্যে পরপর দুটি গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় আগুন লাগায় প্রশ্ন উঠছে দমকলের দায়িত্ব নিয়ে। অনেকেই অভিযোগ করছেন, সঠিক ভাবে অডিট না হওয়ার ফলে একের পর এক দুর্ঘটনা ঘটছে। পাশাপাশি বিভিন্ন বড় বিল্ডিংগুলিতে অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থায় ত্রুটি থাকছে। আর সেকারণেই বারবার দুর্ঘটনা ঘটছে। নজরদারিরও গাফিলতির অভিযোগ তুলেছেন অনেকে।