৯ বারের সাংসদ প্রয়াত বাসুদেব আচারিয়াকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে উপচে পড়া ভিড় বাঁকুড়া ও পুরুলিয়ার রাস্তায়। বাম সংগঠনগুলির নেতৃ্ত্বের পাশাপাশি দুই জেলার প্রচুর সাধারণ মানুষও উপস্থিত ছিলেন সেখানে। প্রথমে বাঁকুড়া শহর লাগোয়া পুয়াবাগান মোড়ের কাছে বাসুদেব আচারিয়ার দেহ নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর সেখান থেকে মিছিল করে বিরসা মুণ্ডা মোড় হবে পুরুলিয়া পৌছয় মরদেহ।
সোমবার হায়দরাবাদের একটি বেসরকারি হাসপাতালে মৃত্যু হয় বাসুদেব আচারিয়ার। বয়স হয়েছিল ৮১ বছর। মঙ্গলবার সেখান থেকে বিমানে করে দেহ কলকাতায় নিয়ে আসা হয়। এরপর বুধবার সকালে কলকাতা থেকে বাঁকুড়া হয়ে পুরুলিয়া নিয়ে যাওয়া হয় তাঁর দেহ।
আনন্দবাজার অনলাইনকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে বাসুদেববাবুর সহযোদ্ধা তথা সিপিএম পলিটব্যুরোর সদস্য তপন সেন বলেন, "বাসুদেব আচারিয়ার মৃত্যুতে রাজনীতিতে বড় ক্ষতি। শুধু বাংলার নয়, সর্বভারতীয় রাজনীতিতে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য।" সংসদের ভিতরে ও বাইরে শ্রমিক শ্রেণির আন্দোলনকে তিনি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণভাবে নেতৃত্ব দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন।