কৃষ্ণনগর মৃৎশিল্পের নগরী। জলঙ্গির ধারে প্রায় ৫০০ বছর আগে শুরু হয় এই মাটির পুতুল শিল্প। এক সময়, জলঙ্গি নদীর ধার থেকেই মাটি এনে শুরু হয় পুতুল বানানোর কাজ। বাংলার ঐতিহ্যগুলির মধ্যে কৃষ্ণনগরের এই মৃৎশিল্প জগত বিখ্যাত। সোমবার কৃষ্ণনগরে ভোট। কী প্রত্যাশা, জানালেন, জাতীয় পুরস্কার জয়ী শিল্পী সুবীর পাল।
কৃষ্ণনগরের অনেক মৃৎশিল্পীই জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন। কখনও মনীষী, কখনও পশুপাখি, কখনও দেবদেবী, বা ঝুলনের পুতুল। শিল্পীদের হাত থেকে বেরিয়েছে জগৎ বিখ্যাত কাজ। জাতীয় পুরস্কার জয়ী শিল্পী সুবীর পাল বলেন, "এই কাজে আর ভবিষ্যৎ নেই। কিন্তু এই কাজ শিখতে সময় লাগে। কাজ শেখার স্কুল বা কলেজ নেই। সরকার এই নিয়ে উদ্যোগ নেয়নি। আগের শিল্পীদের কাজ দেখে, কাজ শিখতে হয়। মিউজিয়াম বানানো প্রয়োজন। কিন্তু সরকারের এই কাজে এগিয়ে আসা উচিত।"
কৃষ্ণনগরে বিজেপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন রাজমাতা অমৃতা রায়। তৃণমূল প্রার্থী মহুয়া মৈত্র। সিপিএম প্রার্থী এস এম শাদি। আগামী ৫ বছরের জন্য এই কেন্দ্র থেকে একজন সাংসদ নির্বাচিত হবেন। কৃষ্ণনগরে এই শিল্পের বাজার এখন কেমন। নতুন সাংসদের কাছে কি চাইবেন!