শান্তিনিকেতনের হেরেটেজ ফলক। তাতে প্রধানমন্ত্রী এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের নাম সরিয়ে রবীন্দ্রনাথের নাম বসানোর দাবি জানিয়েছিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর পর এবার মুখ্যমন্ত্রীর দাবিকে সমর্থন করলেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা অনুপম হাজরা।
রবিবার চিঠি লিখে মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণের অভিযোগ উঠছে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে। সোমবার সোশাল মিডিয়ায় বিদ্যুতের কড়া সমালোচনা করেছে বিজেপির সর্বভারতীয় সম্পাদক অনুপম হাজরা।
রাজনৈতিক মহলের দাবি, বরাবরই বিদ্যুৎ বিরোধী অনুপম। তাই এই প্রতিক্রিয়া স্বাভাবিক। তবে, এই ঘটনায় বিশ্বভারতীর উপাচার্য কার্যত কোণঠাসা হয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী মুখ খোলায়। কারণ, এই ইস্যুতে প্রথমবার মমতার হুঁশিয়ারি পর ঢোক গিলেছিল বিশ্বভারতী। দাবি করেছিল, তাদের ভুল শুধরে নেওয়া হবে।
উল্টে রবিবার মুখ্যমন্ত্রীকেই আক্রমণ করেন বিদ্যুৎ চক্রবর্তী। মুখ্যমন্ত্রী কান দিয়ে দেখেন বলে অভিযোগ করেন উপাচার্য। পাল্টা জবাব দেয় তৃণমূল কংগ্রেস। তাঁর চিঠিকে চতুর্থ শ্রেণির বিজেপির ক্যাডারের লেখা বলেও কটাক্ষ করা হয়।