ছেলের বিয়ে মেনে নিতে পারেননি বাবা। ফলে বাপের বাড়িতেই থাকতেন পুত্রবধূ। বিয়ের বছর দুয়েক পরেও রাগ কমেনি শ্বশুরের। সেই রাগের জেরেই পুত্রবধূ, তাঁরা বাবা এবং দাদাকে খুনের অভিযোগ উঠল ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে। ইতিমধ্যেই এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
জানা গিয়েছে, বিহারের সাহেবপুর কামাল থানার বিষ্ণুপুর আহুক গ্রামের এক যুবকের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল বেগুসরাই জেলার শ্রীনগর এলাকার নীলু কুমারীর। কিন্তু যুবকের বাবার অভিযোগ, তাঁর ছেলেকে 'অপহরণ' করে জোর করে বিয়ে দেওয়া হয়েছে। ফলে কখনই বৌমাকে মেনে নিতে পারেননি তিনি।
আরও পড়ুন - অনলাইন গেমে তিনবার হার, ব্লেড দিয়ে গলা কেটে আত্মহত্যার চেষ্টা যুবকের
শনিবার সকলকে সঙ্গে নিয়ে নীলুর শ্বশুরবাড়ি এসেছিলেন তাঁর বাবা উমেশ যাদব। তাঁদের দেখেই রেগে যান নীলুর শ্বশুর। শুরু হয় বচসা। তার পরই রাগের মাথায় গুলি চালিয়ে বসেন বলে অভিযোগ। ইতিমধ্যেই তিন জনের দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। এখনও কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি।