বীরভূমের দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতা অনুব্রত মণ্ডলকে দিল্লি নিয়ে যেতে পারবে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। জানিয়ে দিল কলকাতা হাইকোর্ট। তার সঙ্গেই ১ লক্ষ টাকা জরিমানাও করা হল অনুব্রত-র। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তথ্য গোপন করে দিল্লি ও কলকাতা হাইকোর্টের হয়রানি করেছেন তিনি। দিল্লি যাওয়া আটকাতেই হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন অনুব্রত মণ্ডল।
হাইকোর্টে ইডি-র পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছিল, অনুব্রত মন্ডল যদি পরে অসুস্থবোধ করেন তাহলে তাঁরা এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করেই তাঁকে দিল্লি এইমসে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাবেন। সেখানেই তাঁর ভালো চিকিৎসা হবে।
অনুব্রতর তরফে তাঁর শারীরিক অসুস্থতার কথা উল্লেখ করে আসানসোল আদালতের নির্দেশে স্থগিতাদেশ চাওয়া হয়। অন্যদিকে, আদালতে করা ইডি-র মৌখিক প্রতিশ্রুতি কেন রেকর্ড করা হল না, তা নিয়ে অনুব্রতর আইনজীবীকে তীব্র তীরস্কার করেন হাইকোর্টের বিচারপতি বিবেক চৌধুরী।
ইডি-র আইনজীবী বলেন, "এক হাইকোর্ট থেকে অন্য হাইকোর্টে আবেদন করছেন অনুব্রত। তথ্য গোপন করার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। ছুটির দিনে আদালতের সময় নষ্ট করা হয়েছে"।