দেখতে দেখতে ১০ বছর পার, বলিউড অভিনেত্রী জিয়া খান আত্মহত্যা করেছেন। মুম্বইয়ের ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয়েছিল জিয়ার ঝুলন্ত দেহ। প্রেমিক আদিত্য পাঞ্চোলির ছেলে সুরজ পাঞ্চোলির বিরুদ্ধে অভিনেত্রীকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ এনে মামলা করেছিলেন জিয়ার মা। ২৮ এপ্রিল সেই মামলার রায় দান। কী হবে? আদালতে কি দোষী প্রমাণিত হবেন সুরজ, নাকি নির্দোষ?
২৫ বছরের জিয়ার দেহ উদ্ধার হয়েছিল ২০১৩ সালের ৩ জুন, জুহুর বাড়ি থেকে। ঘটনায় জিয়ার মা রাবিয়া খান মুম্বইয়ের আদালতে মামলা দায়ের করেছিলেন সূরজের বিরুদ্ধে। পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করেছিল সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই। যদিও জামিনে ছাড়া পান সুরজ, এর পর তদন্ত গড়িয়েছে ১০ বছর ধরে। সিবিআই হস্তক্ষেপ করেছে মাঝে। আগামী ২৮ এপ্রিল সেই মামলার রায় ঘোষণা হতে চলেছে। সূরজ কি বেকসুর খালাস পাবেন?
২০১৩ সালে আত্মহত্যার আগে জিয়া খানের সঙ্গে আদিত্যর ছেলে সূরয পাঞ্চোলির প্রেমের সম্পর্ক ছিল। লিভ ইন সম্পর্কে থাকার সময় থেকে পাঞ্চোলি পরিবারের তরফে হেনস্থা করা হত জিয়াকে, রাবিয়া খানের এই অভিযোজো অস্বীকার করেছে পাঞ্চোলি পরিবার।