শৈশবের রূপকথায় এতটুকু আঁচড় পড়লেই বুক ফেটে যায়। এ তো শুধু আঁচড় নয়। একটা প্রজন্মের শৈশবটাই নিয়ে চলে গেলেন প্রফেসর ডাম্বলডোর। সাদা-লম্বা দাড়ির বুড়োটাকে আর কোনওদিন পাবে না হ্যারি, রন, হারম্যাওনিরা। প্রয়াত হলেন অভিনেতা মাইকেল গ্যাম্বন।
২৮ সেপ্টেম্বর, ৮২ বছর বয়সে অভিনেতার পথচলা ফুরলো। ঠিক সেই মুহূর্তে যেন থমকে গেল হ্যারি পটার ভক্ত কোটি কোটি তরুণ-কিশোরের শৈশব।
Devanand's Centenary: শতবর্ষে দেব আনন্দ, এখনও দেশের 'এভারগ্রিন' নায়ক বলতে তাঁকেই চেনে দর্শক
জাদুর দুনিয়ায় মোড়া হগওয়ার্টসের কচিকাঁচাদের আগলে রাখতেন যে ডাম্বলডোর। প্রফেসর নেই, মেনে নিতে পারছে না সারা দুনিয়ার হ্যারি পটার প্রেমীরা।
অভিনেতা গ্যাম্বনই কখন যেন তাঁদের কাছে হয়ে উঠেছিলেন ডাম্বলডোর। শৈশব হারিয়েছে, আর বছর বছর হ্যারি পটারের সিনেমা- বইও আসে না। তবু মনের মধ্যে একটা আস্ত হগওয়ার্টকে রেখে বড় থুড়ি বুড়ো হচ্ছিল যারা, তাঁরাও জেনে গেল, জীবনে কোথাও কোথাও জাদুও ফেল করে। হ্যারিও হয়ে ওঠে মাগল (যার কোনও দুনিয়ার, একজন। বিদায় ডাম্বলডোর।