পুজোর পর স্কুল খোলা নিয়ে আরও এক ধাপ এগোল রাজ্য। রাজ্যের নির্দেশ, কালীপুজোর মধ্যে সব স্কুলগুলোর যাবতীয় সমস্যা মিটিয়ে ক্লাস চালু করার ব্যবস্থা করতে হবে। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকা স্কুল বিল্ডিং মেরামতের জন্য ১০৯ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হল। ৬ হাজার ৪৩৮টি স্কুল মেরামত করা হবে।
ত্রিপুরায় সেপ্টেম্বর থেকে স্কুল খুলে গিয়েছে। কোভিড বিধি মেনে স্কুলের ক্লাস চলছে। প্রত্যেক ক্লাসকে দুভাগে ভাগ করে চলছে পড়াশোনা। রাজ্য সরকারের কাছে স্কুল খোলার আবেদন করেছেন শিক্ষাবিদরা। সেই অনুযায়ী এগোচ্ছে রাজ্য। কোনও স্কুলে ছাত্রদের তিনদিন করে স্কুলে যেতে হবে। হয় সোম-বুধ-শুক্র, নয় মঙ্গল-বৃহস্পতি-শনি। এভাবে দল ভেঙে চলবে ক্লাস। আবার কোথাও দিনের প্রথম ও দ্বিতীয় ভাগে ভেঙে দেওয়া হবে ছাত্রছাত্রীদের। সেক্ষেত্রে প্রথম ভাগের পরীক্ষা ডিসেম্বরে, দ্বিতীয় ভাগের পরীক্শা মার্চে করা হবে। এর মধ্যে করোনা ঢেউ এলে ডিসেম্বরে গড় ফলের ভিত্তিতে নম্বর দেওয়া হবে।
কোভিড বিধি মেনে কীভাবে স্কুল খোলা যায়, তা নিয়ে দ্বিতীয় ধাপ এগিয়ে গেল পশ্চিমবঙ্গ। দিল্লিতে অনেক দিন আগেই স্কুল খুলেছে। দেড় বছর বন্ধ থাকার পর এমাসে মহারাষ্ট্রেও স্কুল খুলল। এছাড়াও অনেক রাজ্যে অনলাইন ক্লাসের বদলে অফলাইন ক্লাস চালু করা হয়েছে।