খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি উপস্থিত না থাকলেও এই অনুষ্ঠানের বিরোধিতা করার সাহস দেখাতে পারেনি কেউই।

political impact of Sanghati rally on the day of Ram Mandir inauguration - TMC Sanhati Rally: রাম মন্দির উদ্বোধনের দিনেই তৃণমূলের সংহতি মিছিল, লোকসভার আগে কতটা লাভ জোরাফুল শিবিরের?

রামমন্দির উদ্বোধনের দিনেই তৃণমূলের সংহতি মিছিল, লোকসভার আগে কতটা লাভ জোড়াফুল শিবিরের?

বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি উপস্থিত না থাকলেও এই অনুষ্ঠানের বিরোধিতা করার সাহস দেখাতে পারেনি কেউই।

সোমবার রামমন্দিরের মূল বিগ্রহের প্রাণ প্রতিষ্ঠা। আর ওই দিনই বিকেলে তৃণমূলের তরফে বিশেষ মিছিলের কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। যার নাম দেওয়া হয়েছে সংহতি মিছিল। কলকাতার হাজরা মোড় থেকে শুরু হয়ে মিছিল শেষ হবে পার্ক সার্কাসে। ওই মিছিলে থাকবেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবং জেলায় জেলায় এই কর্মসূচি পালন করার নির্দেশ দিয়েছেন তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সি।
একদিকে বিজেপির রাম মন্দির অন্যদিকে তৃণমূলের সংহতি মিছিল। যদিও দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কর্মসূচি ঘোষণার দিনেই জানিয়ে দিয়েছেন এটা রাম মন্দিরের পালটা মিছিল নয়। তাহলে কেন এই মিছিল? লোকসভা নির্বাচনের আগে এই মিছিল কি অতিরিক্ত অক্সিজেন জোগাবে তৃণমূল কংগ্রেসকে?&nbsp;
রাজনৈতিক মহল এবিষয়ে অনেকেই অনেকরকম মন্তব্য করেছেন। যদিও প্রত্যেকেরই এক মত, ২২ জানুয়ারি ভারতের ইতিহাসে ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী থাকবে। তাদের একাংশের মত, লোকসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে রাম মন্দির উদ্বোধন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর একটা মাস্টারস্ট্রোক বলা যেতে পারে। একদিনের অনুষ্ঠানেই গোটা ভারতবাসীর মধ্যে একটা জনসংযোগ কর্মসূচি বলা যেতে পারে। অন্যদিকে ধর্ম নিরপেক্ষতার প্রচারে তৃণমূলনেত্রীর সংহতি মিছিলও একপ্রকার ধর্ম কেন্দ্রীক। ফলে অনেকেই মন্তব্য করেছেন, গেরুয়া হোক বা জোড়াফুল ধর্মকে কেন্দ্র করেই লোকসভার আগে নতুন অস্ত্রে শান দিতে চাইছে উভয় পক্ষ।&nbsp;
অন্যদিকে আরএক অংশ ভিন্ন মত পোষণ করেছে। তাঁদের মতে, ধর্মকে নিয়ে ভোটব্যাঙ্ক ভরানোর চেষ্টায় দীর্ঘদিন ধরেই লড়াই করছে বিজেপি। প্রকাশ্যেই অনেক বিজেপি নেতা সেবিষয়ে মন্তব্যও করেছেন। এখানেই কিছুটা চিন্তা বেড়েছে তৃণমূল শিবিরে। তাঁদের বক্তব্য, একদিকে দুর্নীতি কাণ্ডে জর্জরিত জোরাফুল শিবির। সেখান থেকে ভোটব্যঙ্ক আর আগের মতো থাকবে কিনা &nbsp;সে নিয়ে সংশয়ে অনেক দলীয় নেতা। তারমধ্যে রামমন্দিরের জন্য অবাঙালি ভোট ব্যাঙ্কও অনেকটাই কমতে পারে বলে ধারণা।&nbsp;
পড়ে রইল বাম ও কংগ্রেস। CPIM পলিটব্যুরো সদস্য সীতারাম ইয়েচুরি আগেই জানিয়ে দিয়েছিলেন এই অনুষ্ঠানে তাঁরা অংশ নেবেন না। অন্যদিকে শঙ্করাচার্যের মন্তব্যকে হাতিয়ার করে রাম মন্দির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবে না বলে জানিয়েছে কংগ্রেস।&nbsp;
Read More- <a href="https://www.editorji.com/bengali/kolkata/kolkata-police-to-provide-tight-security-on-mamata-banerjee-s-sanhati-yatra-on-22nd-jan-1705845894295">রামমন্দিরের উদ্বোধনের দিন, মমতার সংহতি যাত্রা, আঁটসাঁট নিরাপত্তার দায়িত্বে কলকাতা পুলিশ</a>
বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি উপস্থিত না থাকলেও এই অনুষ্ঠানের বিরোধিতা করার সাহস দেখাতে পারেনি কেউই। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মত, এখানেই একপ্রকার জিতে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তৈরি করেছেন শাঁখের করাত। বিরোধীদের জন্য যা শুধুই মুখ বন্ধ করে দেখা ছাড়া কোনও উপায় নেই।&nbsp;

শুধু রাম মন্দির নয় পুরো অযোধ্যাজুড়ে আলো দিয়ে সাজানো হয়েছে। অনেক জায়গায় রবিবার থেকেই প্রদীপ জ্বালানো হয়েছে। মূল মন্দিরের সামনের অংশে বিভিন্ন রঙের আলো লাগানো হয়েছে।

Ram Temple lit up  and decorated beautifully ahead of Ram temple inauguration - Ram Mandir inauguration: অকাল দিওয়ালি অযোধ্যায়, উদ্বোধনের আগের দিনেই আলোয় সেজে উঠল রামমন্দির

অকাল দীপাবলি অযোধ্যায়, উদ্বোধনের আগের দিনেই আলোয় সেজে উঠল রামমন্দির

শুধু রাম মন্দির নয় পুরো অযোধ্যাজুড়ে আলো দিয়ে সাজানো হয়েছে। অনেক জায়গায় রবিবার থেকেই প্রদীপ জ্বালানো হয়েছে। মূল মন্দিরের সামনের অংশে বিভিন্ন রঙের আলো লাগানো হয়েছে।

রামমন্দির উদ্বোধনের আগের দিনই আলোয় সেজে উঠল মন্দির চত্বর। পুরো মন্দিরজুড়ে যেন অকাল দিওয়ালি। চলছে সীতা রামের নামে কীর্তন। চারিদিকে উড়ছে ধর্মীয় পতাকা।&nbsp;
অকাল দিপাবলী শুধু রাম মন্দির নয় পুরো অযোধ্যাজুড়ে আলো দিয়ে সাজানো হয়েছে। অনেক জায়গায় রবিবার থেকেই প্রদীপ জ্বালানো হয়েছে। মূল মন্দিরের সামনের অংশে বিভিন্ন রঙের আলো লাগানো হয়েছে।&nbsp;
ভক্তদের অনুষ্ঠান রামমন্দির উদ্বোধন উপলক্ষে জড়ো হয়েছেন হাজার হাজার ভক্ত। এছাড়াও বিভিন্ন শিল্পীরা অযোধ্যা গিয়ে নিজেদের মতো করে বিভিন্ন অনুষ্ঠান করছেন। কীর্তনেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে।&nbsp;
Read More- <a href="https://www.editorji.com/bengali/india-news/high-security-in-ayodhya-before-pran-pratishtha-ceremony-1705832027499">অযোধ্যার রামমন্দিরে বিগ্রহের প্রাণপ্রতিষ্ঠা, কড়া নিরাপত্তা মোতায়েন শহরে</a>
এদিকে মন্দিরের উদ্বোধন ঘিরে যাতে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে তার জন্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। গোটা শহরে ছেয়ে ফেলা হয়েছে পুলিশে। কেন্দ্রীয় বাহিনীকেও দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও সাদা পোশাকের গোয়েন্দাদেরও মোতায়েন করা হয়েছে শহরের বিভিন্ন এলাকায়।

রামমন্দির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও দেশের ও বিদেশের প্রতিনিধিরা। দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকা ওই বিতর্ক থেকে কীভাবে রাম মন্দির তৈরি হল? জেনে নেওয়া যাক সেই ইতিহাস-

Ram Mandir A timeline of Ayodhya land dispute leading up to inauguration - Ram Mandir inauguration:  বিতর্ক থেকে অযোধ্যায় রাম মন্দির! জানুন বিগত ৭০ বছরের ইতিহাস 

বিতর্ক থেকে অযোধ্যায় রাম মন্দির! জানুন বিগত ৭০ বছরের ইতিহাস 

রামমন্দির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও দেশের ও বিদেশের প্রতিনিধিরা। দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকা ওই বিতর্ক থেকে কীভাবে রাম মন্দির তৈরি হল? জেনে নেওয়া যাক সেই ইতিহাস-

অযোধ্যায় উদ্বোধন হতে চলেছে রাম মন্দির। দীর্ঘদিন বিতর্ক চলার পর অবশেষে সুপ্রিম কোর্টের ৫ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চের নির্দেশে রাম মন্দির তৈরি করা হচ্ছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও দেশের ও বিদেশের প্রতিনিধিরা। দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকা ওই বিতর্ক থেকে কীভাবে রাম মন্দির তৈরি হল? জেনে নেওয়া যাক সেই ইতিহাস-
১৫২৮ সাল- কথিত আছে মুঘল সাম্রাজ্য চলাকালীন মীর বাকি বাবরি মসজিদ তৈরি করেছিলেন।&nbsp;
১৮৮৫ সাল- মহন্ত রঘুবীর দাস &nbsp;ফইজাবাদ আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। তাঁর অভিযোগ ছিল, রাম জন্মভূমির স্থানে বাবরি মসজিদ তৈরি করা হয়েছে। যদিও মামলা খারিজ করে দিয়েছিল আদালত।
২২ ডিসেম্বর ১৯৪৯ সাল- বিতর্কিত কাঠামোর বাইরের একটি জায়গায় রামের মূর্তি প্রতিষ্ঠা করা হয়।&nbsp;
১৯৫০ সাল- ফইজাবাদ আদালতে ফের একটি মামলা দায়ের করেন গোপাল সিমলা বিশারদ নামে এক ব্যক্তি। যে রামের মূর্তিটি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে সেখানে পুজো করার জন্য আদালতের কাছে অনুমতি চেয়েছিলেন।
১৯৫৯ সাল- নিরমোহী আখরা ওই বিতর্কিত জায়গা ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য ফের একটি মামলা দায়ের করে।&nbsp;
১৯৬১ সাল- এবার বিতর্কিত জমি মুসলিমদের ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি করেন এক ব্যক্তি। তিনি আদালতে মামলা দায়ের করেন।&nbsp;
১৯৮১ সাল- উত্তরপ্রদেশের সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডের তরফে একটি মামলা দায়ের করা হয়। দাবি করে ওই জমি তাদের ফিরিয়ে দিতে হবে।
১৯৮৬ সাল- দীর্ঘ শুনানির পর আদালতের তরফে নির্দেশ দেওয়া হয় ওই জায়গায় পুজো করতে পারবেন হিন্দুরা।&nbsp;
১৯৮৯ সাল- বিশ্ব হিন্দু পরিষদের ভাইস প্রেসিডেন্ট দেওকি আগরওয়াল একটি মামলা দায়ের করেন। এবং জমি ফিরিয়ে দেওয়ার আবেদন জানান।
১৯৯২ সাল- বিতর্কিত জমিতে গড়ে ওঠা কাঠামো ভেঙে ফেলা হয়। হাজার হাজার করসেবক ওই বিতর্কিত স্থানে সেদিন জড়ো হয়েছিলেন।&nbsp;
১৯৯৩ সাল- কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে একটি আইন পাস হয়। যার নাম "Acquisition of Certain Area at Ayodhya Act"। মূলত ওই আইন প্রয়োগ করেই বিতর্কিত জমির দখল নেয় কেন্দ্রীয় সরকার। সেই বছরই এলাহাবাদ হাইকোর্টে একাধিক রিট পিটিশন দাখিল করা হয়।&nbsp;
২৪ অক্টোবর ১৯৯৪ সাল- হস্তক্ষেপ করে সুপ্রিম কোর্ট। জানিয়ে দেয় যে স্থান নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে তা মুসলিমদের নয়।&nbsp;
২০০২ সাল- এলাহাবাদ হাইকোর্টে ফের একটি মামলার শুনানি শুরু হয়। বিতর্কিত জমির অধিকারী কারা সেই নিয়ে মামলা দায়ের করা হয়েছিল।&nbsp;
১৩ মার্চ ২০০৩ সাল- এলাহাবাদ হাইকোর্ট নির্দেশ দেয় ওই বিতর্কিত এলাকায় কোনও ধর্মীয় অনুষ্ঠান করা যাবে না। কোনও ধর্মের মানুষই ওই জমি ব্যবহার করতে পারবেন না।&nbsp;
৩০ সেপ্টেম্বর ২০১০ সাল- হাইকোর্ট একটি সিদ্ধান্তে আসে। ওই বিতর্কিত জমি সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড এবং নিরমোহী আখড়ার মধ্যে ভাগ করে দেয়।&nbsp;
 ৯ মে ২০১১ সাল: ২০১০ সালে দেওয়া হাইকোর্টের নির্দেশের উপর স্থগিতাদেশ জারি করে সুপ্রিম কোর্ট।&nbsp;
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সাল- বিজেপি নেতা সুভ্রমণিয়ম স্বামী সুপ্রিম কোর্টে একটি মামলা দায়ের করে। তাঁর আবেদন ছিল বিতর্কিত জমিতে রাম মন্দির তৈরির অনুমতি দিতে হবে।&nbsp;
২১ মার্চ ২০১৭ সাল- তৎকালীন বিচারপতি জে এস খেহর পুরো বিষয়টি আদালতের বাইরে আলোচনার মাধ্যমে মিটিয়ে নেওয়ার প্রস্তাব দেন।&nbsp;
৭ অগাস্ট ২০১৭ সাল- ১৯৯৪ সালে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের উপর স্থগিতাদেশ চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে মামলা দায়ের করে উত্তর প্রদেশ সিয়া ওয়াকফ বোর্ড।&nbsp;
২০ নভেম্বর ২০১৭ সাল- উত্তর প্রদেশ সিয়া ওয়াকফ বোর্ডের তরফে আদালতের কাছে জানানো হয় অযোধ্যায় রাম মন্দির তৈরি করা হোক এবং লখনউ-এ মসজিদ তৈরির অনুমতি দেওয়া হোক।&nbsp;
১ ডিসেম্বর ২০১৭: সুপ্রিম কোর্টে মামলা দায়ের করে ৩২ টি সংগঠন। ওয়াকফ বোর্ড ও রাম মন্দির ট্রাস্টির মধ্যে জমি ভাগ করে দেওয়ার বিষয়ে এলাহাবাদ হাইকোর্ট যে রায় দিয়েছিল সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে তারা।
৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮: সুপ্রিম কোর্টে ওই মামলার শুনানি শুরু হয়।&nbsp;
৬ জুলাই ২০১৮ সাল: উত্তর প্রদেশ সরকার আদালতে জানান, কয়েকটি মুসলিম সংগঠন শুনানি প্রক্রিয়া দীর্ঘ করার চক্রান্ত করেছিল।&nbsp;
২০ জুলাই ২০১৮ সাল: রায়দান স্থগিত রাখে শীর্ষ আদালত।&nbsp;
২০১৯ সাল: ৫ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ গঠন করে সুপ্রিম কোর্ট। যার নেতৃত্বে ছিলেন প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ।&nbsp;
৯ নভেম্বর ২০১৯ সাল: প্রায় ৭০ বছর ধরে চলতে থাকা টানাপোড়েনের ইতি হয়। রায় দান করে সুপ্রিম কোর্ট। জানিয়ে দেয়, কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে একটি ট্রাস্ট গঠন করে দেওয়া হবে। এবং এবং তারা ২.৭৭ একর জমি পাবে। যেখানে রাম মন্দির গড়ে উঠবে। পাশাপাশি মসজিদ তৈরির জন্য ৫ একর জমি দেওয়ারও নির্দেশ দেয় আদালত।&nbsp;
৫ অগাস্ট ২০২০: রামমন্দিরের শিলান্যাস করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।&nbsp;
২২ জানুয়ারি ২০২৪: রাম মূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে। উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী। &nbsp;

নির্দিষ্ট রীতি মেনে সোমবার রামমূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে। উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, রাজ্যপাল আনন্দিবেন প্যাটেল, সংঘ চালক মোহন ভগবৎ সহ প্রমূখ।

Fake photo of Ram idol cerculated accross internet says Ram Mandir priest - Ram Temple inauguration: সোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া রামের ছবি আসল মূর্তির নয়, জানিয়ে দিলেন প্রধান পুরোহিত

 সোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া রামের ছবি আসল মূর্তির নয়, জানিয়ে দিলেন প্রধান পুরোহিত

নির্দিষ্ট রীতি মেনে সোমবার রামমূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে। উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, রাজ্যপাল আনন্দিবেন প্যাটেল, সংঘ চালক মোহন ভগবৎ সহ প্রমূখ।

রাম মন্দির উদ্বোধনের আগেই সোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে রামের মূর্তি। যদিও সেটি আদৌ সঠিক নয়। এমনই জানালেন রাম মন্দিরের প্রধান পুরোহিত আচার্য সত্যেন্দ্র দাস।&nbsp;
আসল ছবি কবে প্রকাশ
তিনি জানিয়েছেন, সোমবার দুপুরে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে। আর তার ঠিক আগেই মূর্তির আবরণ উন্মোচন করা হবে। বর্তমানে মূর্তির মুখ সহ গোটা শরীরে কাপড় জড়ানো রয়েছে। এরইসঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, যদি সত্যিই ছবি প্রকাশ্যে যায় তাহলে তদন্ত হওয়া উচিত।&nbsp;
কে কে উপস্থিত থাকবেন?
নির্দিষ্ট রীতি মেনে সোমবার রামমূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে। উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, রাজ্যপাল আনন্দিবেন প্যাটেল, সংঘ চালক মোহন ভগবৎ সহ প্রমূখ।

৬ জানুয়ারি থেকে লাড্ডু তৈরির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ২২ তারিখের মধ্যে ওই লাড্ডু পৌঁছে দেওয়া হবে রাম মন্দির কর্তৃপক্ষের কাছে। যা সাধারণ মানুষের মধ্যে বিতরণ  করা হবে। 

 Varanasi and Gujarat confectioners to make 45 tonnes of laddus for Pran Pratishtha ceremony - Ram Mandir inauguration: রাম মন্দির উদ্বোধনে বিলি করা হবে ৪৫ টন লাড্ডু, ব্যস্ততা তুঙ্গে বেনারস ও গুজরাতে

রাম মন্দির উদ্বোধনে বিলি করা হবে ৪৫ টন লাড্ডু, ব্যস্ততা তুঙ্গে বেনারস ও গুজরাতে

৬ জানুয়ারি থেকে লাড্ডু তৈরির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ২২ তারিখের মধ্যে ওই লাড্ডু পৌঁছে দেওয়া হবে রাম মন্দির কর্তৃপক্ষের কাছে। যা সাধারণ মানুষের মধ্যে বিতরণ &nbsp;করা হবে।&nbsp;

রাম মন্দিদের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের জন্য বারাণসী এবং গুজরাতের বেকারিতে তৈরি হচ্ছে প্রায় ৪৫ টন লাড্ডু। ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় আগত সাধারণ মানুষদের মধ্যে ওই লাড্ডু বিতরণ করা হবে বলে জানা গিয়েছে।&nbsp;
কবে থেকে লাড্ডু তৈরি শুরু হয়েছে?
জানা গিয়েছে, ৬ জানুয়ারি থেকে লাড্ডু তৈরির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ২২ তারিখের মধ্যে ওই লাড্ডু পৌঁছে দেওয়া হবে রাম মন্দির কর্তৃপক্ষের কাছে। যা সাধারণ মানুষের মধ্যে বিতরণ &nbsp;করা হবে।&nbsp;
কোথায় তৈরি হচ্ছে লাড্ডু?
ওই বিপুল পরিমাণ লাড্ডু তৈরির জন্য গুজরাত ও বারাণসীর প্রায় প্রতিটি বেকারিতে সারাদিনই কাজ চলছে। বর্তমানে প্রতিদিন প্রায় ১২০০ কেজি করে লাড্ডু তৈরি করা হচ্ছে বলে খবর।&nbsp;

ram temple inauguration

ক্যাটাগরি

Trending topics