খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

রাহুল দেব বর্মন মানে সুরের সাগর । সুর তাঁর রন্ধ্রে রন্ধ্রে । তাঁর অন্যতম সঙ্গী গুলজার বলতেন, ড্রাইভিং হুইলে টোকা দিতে দিতে সুর করে ফেলতে পারতেন পঞ্চম । যার ভাবনা, প্রয়োগ বরাবরই ব্যতিক্রম । ভারতীয় সঙ্গীত জগতে তাঁর অবদান ভোলার নয় । আজ পঞ্চমদা-র জন্মবার্ষিকী । 
ষাটের দশক থেকে নব্বইয়ের দশক,সিনেমা জগতে সুরের ঝড় তুলেছিলেন রাহুল দেব বর্মণ । আশা, লতা,রফি, কিশোর সঙ্গে জুটি বেঁধে 'কুছ তো লোগ কাহেঙ্গে','ক্যায়া হুয়া তেরা ওয়াদা', 'ব়্যায়না বিত জায়ে', 'ইয়াম্মা ইয়াম্মা'-এর মতো অসাধারণ গান উপহার দিয়েছেন এই ইন্ডাস্ট্রিকে । যুগ বদলেছে, শ্রোতা বদলেছে, কিন্তু, তাঁর গানের জনপ্রিয়তা একইরকম রয়ে গিয়েছে । শুধু কি সুর, কয়েকটি ছবিতে গানও গেয়েছেন তিনি । ভাল মাউথ অরগানও বাজাতে পারতেন । 
রাহুল দেব বর্মন প্রথম যে গানটায় সুর করেছিলেন, সেটি হল, 'অ্যায় মেরি টোপি পলটকে আ'। এই গানটি পরে তাঁর বাবা শচীন দেব বর্মন ব্যবহার করেছিলেন ১৯৫৬ সালের 'মিস্টার ফান্টুস ফিল্মে'। মজার কথা, যখন এই গানের সুর করেছিলেন রাহুল, তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ৯ বছর । ১৯৬১ সালে এককভাবে প্রথম 'ছোটে নবাব' সিনেমায় সুর দেন রাহুল । যদিও, এই সিনেমায় শচীন কর্তার সুর দেওয়া কথা ছিল । কিন্তু, সময় দিতে না পারায় রাহুল বর্মণ সুর দেন এই সিনেমায় ।
রাহুল দেব বর্মনের প্রথম স্ত্রী ছিলেন রীতাকে । দুজনের দেখা দার্জিলিঙে । বেশ কিছুদিন সংসার করার পর ১৯৭১-এ বিবাহ বিচ্ছেদ । শোনা যায়, ওই বিচ্ছেদের সময়ই হোটেলের এক ঘরে বসে রাহুল দেব বর্মণ সুর করেছিলেন সেই বিখ্যাত গান 'মুসাফির হু ইয়ারো'!এরপর আশার সঙ্গে নতুন জীবন শুরু করেন রাহুল । 
রাহুল দেব বর্মণ মোট ৩৩১ টি ছবিতে গানের সুর দিয়েছেন । এরমধ্যে ২৯২টিই হিন্দি ছবি । ৩১ বাংলা ছবিতে সুর দিয়েছিলেন । বাকি তিনটি তেলুগু ছবি, দুটো তামিল এবং দুটো ওড়িয়া ছবিতে । আর বাকি একটি মারাঠি ছবিতে সুরকার হিসেবে কাজ করেছিলেন পঞ্চম । তাঁর জন্মবার্ষিকীতে editorji বাংলার তরফ থেকে রইল বিনম্র শ্রদ্ধা ।

Birth Anniversary of Rahul Dev Burman - R D Burman Birth Anniversary : মাত্র ৯ বছর বয়স থেকে সিনেমায় সুর দেওয়া শুরু, জন্মদিনে ফিরে দেখা পঞ্চমদাকে

ষাটের দশক থেকে নব্বইয়ের দশক,সিনেমা জগতে সুরের ঝড় তুলেছিলেন রাহুল দেব বর্মণ । আশা, লতা,রফি, কিশোর সঙ্গে জুটি বেঁধে 'কুছ তো লোগ কাহেঙ্গে','ক্যায়া হুয়া তেরা ওয়াদা', 'ব়্যায়না বিত জায়ে', 'ইয়াম্মা ইয়াম্মা'-এর মতো অসাধারণ গান উপহার দিয়েছেন এই ইন্ডাস্ট্রিকে ।

R D Burman Birth Anniversary : মাত্র ৯ বছর বয়স থেকে সিনেমায় সুর দেওয়া শুরু, জন্মদিনে ফিরে দেখা পঞ্চমদাকে

ষাটের দশক থেকে নব্বইয়ের দশক,সিনেমা জগতে সুরের ঝড় তুলেছিলেন রাহুল দেব বর্মণ । আশা, লতা,রফি, কিশোরের সঙ্গে জুটি বেঁধে 'কুছ তো লোগ কাহেঙ্গে','ক্যায়া হুয়া তেরা ওয়াদা', 'ব়্যায়না বিত জায়ে', 'ইয়াম্মা ইয়াম্মা'-এর মতো অসাধারণ গান উপহার দিয়েছেন এই ইন্ডাস্ট্রিকে ।

রাহুল দেব বর্মণ (R D Burman) মানে সুরের সাগর । সুর তাঁর রন্ধ্রে রন্ধ্রে । তাঁর অন্যতম সঙ্গী গুলজার (Gulzar) বলতেন, ড্রাইভিং হুইলে টোকা দিতে দিতে সুর করে ফেলতে পারতেন পঞ্চম । সেই সমস্ত সুরের ভাবনা, প্রয়োগ বরাবরই ব্যতিক্রম যার সাক্ষী টলিউড, বলিউড থেকে আপামর শ্রোতা। ভারতীয় সঙ্গীত জগতে তাঁর অবদান ভোলার নয় । আজ রাহুল দেব বর্মণের জন্মবার্ষিকী (R D Burman Birth Anniversary)।&nbsp;
ষাটের দশক থেকে নব্বইয়ের দশক,সিনেমা জগতে সুরের ঝড় তুলেছিলেন রাহুল দেব বর্মণ । আশা, লতা,রফি, কিশোরের সঙ্গে জুটি বেঁধে 'কুছ তো লোগ কাহেঙ্গে','ক্যায়া হুয়া তেরা ওয়াদা', 'ব়্যায়না বিত জায়ে', 'কুছ না কহো'-র মতো অসাধারণ গান উপহার দিয়েছেন এই ইন্ডাস্ট্রিকে। পাশাপাশি বাংলা ছবির জগতকেও সমৃদ্ধ করেছেন অজস্র অসাধারণ সুর দিয়ে। তাঁর &lsquo;মনে পড়ে রুবি রায়&rsquo; আজও শ্রোতাদের মুখে মুখে। যুগ বদলেছে, শ্রোতা বদলেছে, কিন্তু, তাঁর গানের জনপ্রিয়তা একইরকম রয়ে গিয়েছে । শুধু কি সুর, কয়েকটি ছবিতে গানও গেয়েছেন তিনি । ভাল মাউথ অরগানও বাজাতে পারতেন ।&nbsp;
আরও পড়ুন, <a href="https://www.editorji.com/bengali/entertainment-news/tollywood/subhashree-ganguly-and-riddhi-sen-starrer-movie-bismillah-s-teaser-poster-is-out-now-1656244597312" target="_blank">New Cinema Bismillah : অগাস্টেই মুক্তি পাচ্ছে ঋদ্ধি-শুভশ্রীর বিসমিল্লাহ, মুক্তি পেল টিজার পোস্টার</a> &nbsp;
রাহুল দেব বর্মন প্রথম যে গানটায় সুর করেছিলেন, সেটি হল, 'অ্যায় মেরি টোপি পলটকে আ'। এই গানটি পরে তাঁর বাবা শচীন দেব বর্মণ ব্যবহার করেছিলেন ১৯৫৬ সালের 'মিস্টার ফান্টুস ফিল্মে'। মজার কথা, যখন এই গানের সুর করেছিলেন রাহুল, তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ৯ বছর । ১৯৬১ সালে এককভাবে প্রথম 'ছোটে নবাব' সিনেমায় সুর দেন রাহুল । যদিও, এই সিনেমায় শচীন কর্তার সুর দেওয়া কথা ছিল । কিন্তু, সময় দিতে না পারায় রাহুল দেব বর্মণ সুর দেন এই সিনেমায় ।
রাহুল দেব বর্মণের প্রথম স্ত্রী ছিলেন রীতা । দুজনের দেখা দার্জিলিঙে । বেশ কিছুদিন সংসার করার পর ১৯৭১-এ বিবাহ বিচ্ছেদ । শোনা যায়, ওই বিচ্ছেদের সময়ই হোটেলের এক ঘরে বসে রাহুল দেব বর্মণ সুর করেছিলেন সেই বিখ্যাত গান 'মুসাফির হু ইয়ারো'! এরপর আশার সঙ্গে নতুন জীবন শুরু করেন রাহুল ।&nbsp;
রাহুল দেব বর্মণ মোট ৩৩১ টি ছবিতে গানের সুর দিয়েছেন । এরমধ্যে ২৯২টিই হিন্দি ছবি। ৩১টি বাংলা ছবিতে সুর দিয়েছিলেন । এছাড়া তিনটি তেলুগু ছবি, দুটো তামিল এবং দুটো ওড়িয়া ছবিতে তিনি সুর দেন। এছাড়া একটি মারাঠি ছবিতে সুরকার হিসেবে কাজ করেছিলেন তিনি। জীবনে শেষ সুর দেন নাইন্টিন ফরটি সেভেন এ লাভ স্টোরি ছবিতে। ১৯৯৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সেই ছবির গানে বিমোহিত হয়েছিল গোটা ভারত। কিন্তু রাহুল দেব বর্মণ সেই সাফল্য দেখে যেতে পারেননি। ছবির গান মুক্তির আগেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়। সেই ছবিতে সুর দেওয়ার জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ সুরকার হিসেবে মরণোত্তর ফিল্ম ফেয়ার অ্যাওয়ার্ড পেয়েছিলেন। তাঁর জন্মবার্ষিকীতে editorji বাংলার তরফ থেকে রইল বিনম্র শ্রদ্ধা ।

rahul dev burman

ক্যাটাগরি

Trending topics