খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

মূল পরীক্ষা হবে ৯০ নম্বরের এবং ইন্টারভিউ প্রক্রিয়ার জন্য থাকবে ১০ নম্বর। নিয়োগ সংক্রান্ত মেধাতালিকা এক বছর পর্যন্ত বৈধ থাকবে বলে জানানো হয়েছে।

teachers recruitment in west bengal madrasa - Teachers Recruitment: রাজ্যে প্রায় হাজার দুয়েক নতুন শিক্ষক নিয়োগ, জেনে নিন আবেদনের পদ্ধতি

Teachers Recruitment: রাজ্যে প্রায় হাজার দুয়েক নতুন শিক্ষক নিয়োগ, জেনে নিন আবেদনের পদ্ধতি

মূল পরীক্ষা হবে ৯০ নম্বরের এবং ইন্টারভিউ প্রক্রিয়ার জন্য থাকবে ১০ নম্বর। নিয়োগ সংক্রান্ত মেধাতালিকা এক বছর পর্যন্ত বৈধ থাকবে বলে জানানো হয়েছে।

রাজ্যে শিক্ষক পদে নিয়োগের (Teacher Recruitment) বড় ঘোষণা। ১৭২৯ পদে শিক্ষক নিয়োগ করবে মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশন (Madrasah Service Commission)।
১২ মে থেকে ১২ জুন মধ্যরাত পর্যন্ত অনলাইন আবেদন করা যাবে। নবম-দশম এবং একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির অ্যাসিস্ট্যান্ট টিচার পদে নিয়োগের জন্য মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনের তরফে এই বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনের ওয়েবসাইটে বাকি সব তথ্য বিস্তারিত রয়েছে।&nbsp;
নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মূল পরীক্ষা হবে ৯০ নম্বরের এবং ইন্টারভিউ প্রক্রিয়ার জন্য থাকবে ১০ নম্বর। নিয়োগ সংক্রান্ত মেধাতালিকা এক বছর পর্যন্ত বৈধ থাকবে বলে জানানো হয়েছে।

মিজানুর ইসলাম নামক এক ব্যাক্তি মামলাটি করেন। তাঁর অভিযোগ ছিল, একটি প্রশ্নের উত্তরের অপশনগুলি ভুল ছিল। ফলে তিনি ওই প্রশ্নের উত্তর করলেও নম্বর পাননি। সপ্তম এসএলএসটি পরীক্ষার(SLST Exam 2020) রেজাল্ট বের হলে দেখা যায়, তিনি পেয়েছেন ৬০.৫ নম্বর। অথচ কাট অফ 

Calcutta HC asks Madrasa Service Commission to provide extra numbers in MSP Head Master Exam 2020 - Calcutta High Court: মাদ্রাসা নিয়োগেও বিতর্ক, প্রশ্ন ভুল মামলায় নম্বর বাড়াতে নির্দেশ হাইকোর্টের

মিজানুর ইসলাম নামক এক ব্যাক্তি মামলাটি করেন। তাঁর অভিযোগ ছিল, একটি প্রশ্নের উত্তরের অপশনগুলি ভুল ছিল। ফলে তিনি ওই প্রশ্নের উত্তর করলেও নম্বর পাননি। সপ্তম এসএলএসটি পরীক্ষার(SLST Exam 2020) রেজাল্ট বের হলে দেখা যায়, তিনি পেয়েছেন ৬০.৫ নম্বর। অথচ কাট অফ ওঠে ৬১।

মাদ্রাসায় প্রধান শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষায় প্রশ্ন ভুল মামলায় নম্বর বাড়াতে নির্দেশ হাইকোর্টের

মিজানুর ইসলাম নামক এক ব্যাক্তি মামলাটি করেন। তাঁর অভিযোগ ছিল, একটি প্রশ্নের উত্তরের অপশনগুলি ভুল ছিল। ফলে তিনি ওই প্রশ্নের উত্তর করলেও নম্বর পাননি। সপ্তম এসএলএসটি পরীক্ষার(SLST Exam 2020) রেজাল্ট বের হলে দেখা যায়, তিনি পেয়েছেন ৬০.৫ নম্বর।&nbsp;

এবার মাদ্রাসা নিয়োগ(Madrasa Recruitment Exam Controversy) পরীক্ষায় বিতর্ক। ২০২০ সালে প্রধানশিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষার প্রশ্নে ভুল ছিল। তা নিয়ে মামলা হয় হাইকোর্টে(Calcutta High Court)। মামলা চলাকালীনই রেজাল্ট বেরোয়। সেই রেজাল্টের ভিত্তিতে নিয়োগপত্র হাতে পেয়ে গিয়েছেন অনেকে, অভিযোগ এমনটাই। এই পরিস্থিতিতে বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্ট(Calcutta High Court on Wrong Question Issue) রায় দেয়, ওই ভুল প্রশ্নে সকলকে নম্বর দিতে হবে। এর জেরে মাদ্রাসায় নিয়োগ প্রক্রিয়া ধাক্কা খেল বলেই মত মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনের(MSC)।&nbsp;
জানা গিয়েছে, মিজানুর ইসলাম নামক এক ব্যাক্তি মামলাটি করেন। তাঁর অভিযোগ ছিল, একটি প্রশ্নের উত্তরের অপশনগুলি ভুল ছিল। ফলে তিনি ওই প্রশ্নের উত্তর করলেও নম্বর পাননি। সপ্তম এসএলএসটি পরীক্ষার(SLST Exam 2020) রেজাল্ট বের হলে দেখা যায়, তিনি পেয়েছেন ৬০.৫ নম্বর। অথচ কাট অফ ওঠে ৬১। এরপরেই ভুল প্রশ্নে নম্বর চেয়ে মামলা করেন মিজানুর। তাঁর দাবি ছিল, পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবার পরও তাঁকে ইন্টারভিউতে ডাকেনি কমিশন(Madrasa Service Commission)।&nbsp;
আরও পড়ুন- <a href="https://www.editorji.com/bengali/local/lalon-sheikh-s-wife-reshma-bibi-claims-that-fir-was-written-in-her-presence-1671094945119">Lalon Sheikh Death Case: 'স্বামীর দেহের দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্তে রাজি নই', নিজেই জানালেন লালনের স্ত্রী</a>
সমস্ত বিষয় যাচাই করে হাইকোর্ট(Calcutta High Court) জানায়, পরিক্ষার্থীর মামলার সারবত্তা রয়েছে। ওই প্রশ্নের উত্তরে সত্যিই ভুল ছিল। ফলে এই মামলায় মাদ্রাসা পরীক্ষায়(MSP) ওই প্রশ্নের জন্য সব পরীক্ষার্থীকে নম্বর দিতে নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। উল্লেখ্য, ২০২০ সালে রাজ্য মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশন(Madrasa Service Commission) ১২১টি পদে প্রধানশিক্ষক-শিক্ষিকা নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেয়। ২০২১ সালের ১০ জানুয়ারি নেওয়া হয় লিখিত পরীক্ষা।&nbsp;

madrasa teachers recruitment

ক্যাটাগরি

Trending topics