খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

ভারতের জিএইচআই স্কোর ২৭.৩। দক্ষিণ এশিয়ার বাকি দেশগুলির তুলনায় এই স্কোর বেশ কম। পাকিস্তান-আফগানিস্থানের মতো দেশগুলির সঙ্গে একই বন্ধনীতে ফেলা হয়েছে ভারতকে। এগিয়ে রয়েছে নেপাল-শ্রীলঙ্কা এমন কী বাংলাদেশ। 

India ranks 105th in Global Hunger Index - Global Hunger Index: 'ক্ষুধার্ত ভারত'! খিদের সূচকে ১০৫ নম্বরে আমাদের দেশ, এগিয়ে বাংলাদেশ-নেপাল-শ্রীলঙ্কা

Global Hunger Index: 'ক্ষুধার্ত ভারত'! খিদের সূচকে ১০৫ নম্বরে আমাদের দেশ, এগিয়ে বাংলাদেশ-নেপাল-শ্রীলঙ্কা

ভারতের জিএইচআই স্কোর ২৭.৩। দক্ষিণ এশিয়ার বাকি দেশগুলির তুলনায় এই স্কোর বেশ কম। পাকিস্তান-আফগানিস্থানের মতো দেশগুলির সঙ্গে একই বন্ধনীতে ফেলা হয়েছে ভারতকে। এগিয়ে রয়েছে নেপাল-শ্রীলঙ্কা এমন কী বাংলাদেশ।&nbsp;

১২৭ টি দেশের মধ্যে বিশ্ব ক্ষুধা সূচকে ভারতের স্থান ১০৫। পড়শি দেশ বাংলাদেশ, নেপাল-শ্রীলঙ্কার স্থান ভারতের আগে। ক্ষুধা সূচক, ২০২৪ -এর স্কেলে ভারতের ১০৫ নম্বর স্থানকে 'গুরুতর' বলে চিহ্নিত করা হয়েছে।&nbsp; অপুষ্টি, শিশুমৃত্যুর হার এবং অন্যান্য কয়েকটি বিষয়ের ওপর নির্ভর করে বিশ্ব ক্ষুধা সূচক তৈরি করা হয়। কনসার্ন ওয়র্ল্ডওয়াইড নামের এক আইরিশ সংস্থা এবং Welthungerhilfe নামের এক জার্মান সংস্থা এই রিপোর্ট প্রকাশ করেছে।&nbsp;
ভারতের জিএইচআই স্কোর ২৭.৩। দক্ষিণ এশিয়ার বাকি দেশগুলির তুলনায় এই স্কোর বেশ কম। পাকিস্তান-আফগানিস্থানের মতো দেশগুলির সঙ্গে একই বন্ধনীতে ফেলা হয়েছে ভারতকে। এগিয়ে রয়েছে নেপাল-শ্রীলঙ্কা এমন কী বাংলাদেশ।&nbsp;
পরিসংখ্যান বলছে, ভারতের জনসংখ্যার ১৩.৭ % অপুষ্টিজনিত সমস্যায় ভুগছেন। ৫ বছরের কম বয়সি ৩৫.৫ % শিশুর বৃদ্ধি হচ্ছেনা ঠিক মতো, জন্মের পর ক্রমশ দুর্বল হতে থাকে ১৮.৭ % শিশু। ৫ বছর হওয়ার আগে মৃত্যু হয় ২.৯ % শিশুর। চূড়ান্ত অপুষ্টি, অস্বাথ্যকর পরিবেশের মতো নানা কারণের ফলাফল ভয়াবহ এই পরিসংখ্যান।&nbsp;
খাদ্য সূচকে শ্রীলঙ্কার স্থান ৫৬, নেপালের স্থান ৬৮ এবং বাংলাদেশের স্থান ৮৪। উল্লেখ্য, শ্রীলঙ্কা এবং বাংলাদেশ সম্প্রতি রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক সঙ্কটের সম্মুখীন হয়েছে। অন্যদিকে পাকিস্তান এবং আফগানিস্তানের স্থান যথাক্রমে ১০৯ এবং ১১৬। এই তালিকায় শীর্ষে রয়েছে বেলারুশ, চীন, কোস্টারিকা, সংযুক্ত আরব আমিরশাহি, কুয়েত, হাঙ্গেরির মতো দেশগুলি।২০৩০ সালের মধ্যে পৃথিবী থেকে ক্ষুধা মুছে ফেলার (Zero Hunger) লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে এবারের রিপোর্টে।&nbsp;
২০০০সালের নিরিখে তুলনা করলে দেখা যাবে, শিশু ম্রিত্যুর হার কমলেও শিশু অপুষ্টির সমস্যা রীতিমতো উদ্বেগজনক। ১২৭ টি দেশের মধ্যে ক্ষুধা সূচকের নিরিখে ৪২ টি দেশ হয় 'গুরুতর' অথবা 'আশঙ্কাজনক' তকমা পেয়েছে। ক্ষুধা সূচক ২০২৪-এর রিপোর্ট বলছে খিদের সঙ্গে লিঙ্গসাম্য এবং জলবায়ুর পরিবর্তনের সরাসরি যোগ রয়েছে।&nbsp;
বৈষম্যমূলক সমাজ এবং লিঙ্গভিত্তিক হিংসা নারী এবং প্রান্তিক যৌনতার &nbsp;মানুষের ক্ষুধা সংকট এবং অপুষ্টি ক্রমশ বাড়িয়ে তোলে, উল্লেখ করা হয়েছে রিপোর্টে। এই চ্যালেঞ্জের সঙ্গে ক্রমশ লড়াই করা এঁদের পক্ষে কঠিন হয়ে ওঠে জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে।&nbsp;
২০২১ সালে বিশ্বের ১১৬টি দেশের মধ্যে বিশ্ব ক্ষুধা সূচক বা গ্লোবাল হাঙ্গার ইনডেক্সে ভারতের স্থান ছিল ১০১। ২০২০ সালে ভারত ছিল এই তালিকার ৯৪ নম্বরে। ২০২২ সালে ভারতের স্থান ১০৭। ২০২৩ সালে ক্ষুধা সূচকে ভারতের স্থান পড়ে হয়েছিল ১১১।
প্রতি বছর এইডস, ম্যালেরিয়া, যক্ষ্মাতে যত মানুষ মারা যান, তার থেকে বেশি মানুষ মারা যান না-খেতে পেয়ে। ক্ষুধায়। কোভিডের ফলে বহু দেশের খাদ্যের যোগানেই টান পড়েছে বিপুলভাবে। রোজ রাতে বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষ পেটে খিদে নিয়েই ঘুমোতে যান। রাষ্ট্রপুঞ্জের সংস্থা ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম-এর পরিসংখ্যান থেকে বছরখানেক আগেই বেরিয়ে এসেছিল এই ভয়ঙ্কর ছবি। অতিমারির দুটো বছর গোটা দুনিয়াকেই দাঁড় করিয়েছে প্রবল ক্ষুধার সামনে- ২০১৯ সালে, অতিমারির আগে, গোটা দুনিয়ায় সাড়ে তেরো কোটি মানুষ খাদ্য নিরাপত্তার তীব্র অভাবে ভুগতেন; বর্তমানে সংখ্যাটি তার প্রায় কয়েক গুণ।
ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম এই বিপুল ক্ষুধার নেপথ্যে চারটি জরুরি কারণ তুলে ধরেছিল- ১) যুদ্ধ ও রাজনৈতিক অশান্তি, ২) বিশ্ব উষ্ণায়ন ৩) কোভিড ৪) &nbsp;খাদ্যপণ্যের বর্ধিত মূল্য।&nbsp;
&nbsp;

২০২৩ সালের বিশ্ব ক্ষুধা সূচকে ভারতের স্থান ১১১। 

World Hunger Day and Facts related to it - World Hunger Day: বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষ অভুক্ত অবস্থায় ঘুমোতে যান প্রতিদিন, এর নেপথ্যের কারণ জানেন?

World Hunger Day: খিদের জ্বালা সহ্য করেই রাতের ঘুম! ক্ষুদা সূচকে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের নীচে, তলানিতে ভারত

২০২৩ সালের বিশ্ব ক্ষুধা সূচকে ভারতের স্থান ১১১।&nbsp;

'ক্ষুধা'। দু'অক্ষরের শব্দ। যা সেই আদিযুগ থেকেই বেঁধে রেখেছে মানবজাতির অস্তিত্বের একটা বড় অংশকে। জাতির সুখ-দুঃখ, আশা-আনন্দ, চিত্ত-চেতনার যে ধার ও ভার, তা পুষ্টই হতে পারে না খাবার না পেলে। বঙ্কিমচন্দ্রের 'আনন্দমঠ' উপন্যাসে রয়েছে সেই অংশ, যা একটি চিরন্তন সত্যকেই প্রথম শুনিয়েছিল ক্ল্যাসিক সাহিত্যের ভাষায়। যেখানে বলা হয়েছিল- খিদের জ্বালায় মানুষ আসলে কী করে? প্রথমে ভিক্ষা এবং তারপর সেটা করার শারীরিক শক্তি না থাকলে তখন উপবাস। অনন্ত ও শরীরের শেষতম বিন্দু কাঁপিয়ে দেওয়া উপবাস। ভারতের স্বাধীনতার ৭৫ বছর পেরিয়ে যাওয়ার পরেও দেশের কোটি কোটি নাগরিককে এখনও সেই অনন্ত উপবাসের অন্ধকার থেকে মুক্ত করা গেল না। ২০২৩ সালের বিশ্ব ক্ষুধা সূচকে ভারতের স্থান ১১১।&nbsp;
 সমাজের নানা স্তর থেকে দারিদ্র কিছুটা কমলেও, পরিপার্শ্বের তুলনায় ক্ষুধা ও অপুষ্টির দাপট কমেনি, বরং বেড়েছে। এর কারণ বিবিধ ও বহুমাত্রিক। আয় সামান্য বাড়লে ভোক্তার আগ্রহ পুষ্টির থেকে মনোহারী বা বিলাসবহুল পণ্যের দিকে ঝুঁকে যাওয়াই নয়, পর্যাপ্ত বৃদ্ধির জন্য আবশ্যক যে পুষ্টি, তার প্রতি বহুস্তরীয় উদাসীনতাও তৈরি হয় বলে দেখা যায়। পরিবারের ভিতরে লিঙ্গবৈষম্য,&zwnj; জীবনযাত্রার ধরন, খাদ্যাভ্যাস-সহ বিভিন্ন এককে এর বিস্তার ধরতে পারা যায়। একটি সচ্ছল পরিবারের একটি সন্তান পরিপুষ্ট এবং অন্যটি অনিয়মিত খাদ্য গ্রহণের ফলে রুগ্ণ- এই ছবিও আশ্চর্যের নয়।
২০২১ সালে বিশ্বের ১১৬টি দেশের মধ্যে বিশ্ব ক্ষুধা সূচক বা গ্লোবাল হাঙ্গার ইনডেক্সে ভারতের স্থান ছিল ১০১। ২০২০ সালে ভারত ছিল এই তালিকার ৯৪ নম্বরে। ২০২২ সালে ভারতের স্থান ১০৭। ২০২৩ সালে আরও কমে হয়ে গেল ১১১। তাৎপর্যপূর্ণভাবে, ২০২১-২২ সালে ভারতকে পিছনে ফেলে এগিয়ে গিয়েছিল প্রতিবেশী পাকিস্তান, বাংলাদেশ এমনকী নেপালের মতো দেশ। ভারতের আর এক প্রতিবেশী চিন তখনও ছিল এবং ২০২৩ সালেও রয়েছে এই তালিকার অন্যতম শীর্ষে। এই চিত্র অবশ্য শুধু ভারতেরই নয়। বিশ্বের অধিকাংশ দেশেই। প্রতি বছর এইডস, ম্যালেরিয়া, যক্ষ্মাতে যত মানুষ মারা যান, তার থেকে বেশি মানুষ মারা যান না-খেতে পেয়ে। ক্ষুধায়।
কোভিডের ফলে বহু দেশের খাদ্যের যোগানেই টান পড়েছে বিপুলভাবে। রোজ রাতে বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষ অভুক্ত অবস্থায় ঘুমোতে যান। রাষ্ট্রপুঞ্জের সংস্থা ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম-এর পরিসংখ্যান থেকে বছরখানেক আগেই বেরিয়ে এসেছিল এই ভয়ঙ্কর ছবি। অতিমারির দুটো বছর গোটা দুনিয়াকেই দাঁড় করিয়েছে প্রবল ক্ষুধার সামনে- ২০১৯ সালে, অতিমারি আরম্ভ হওয়ার অব্যবহিত আগে, গোটা দুনিয়ায় সাড়ে তেরো কোটি মানুষ খাদ্য নিরাপত্তার তীব্র অভাবে ভুগতেন; বর্তমানে সংখ্যাটি তার প্রায় কয়েক গুণ।
ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম বিপুল ক্ষুধার নেপথ্যে চারটি জরুরি কারণ তুলে ধরেছিল- ১) যুদ্ধ ও রাজনৈতিক অশান্তি, ২) বিশ্ব উষ্ণায়ন ৩) কোভিড ৪) &nbsp;খাদ্যপণ্যের বর্ধিত মূল্য। খাদ্যের যোগান কমায়, উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে। এছাড়া, আন্তর্জাতিক জ্বালানি সঙ্কটের ফলে সারের দাম বেড়েছে বিপুল ভাবে, জ্বালানির খরচ বাড়ায় পরিবহণ ব্যয়ও বেড়েছে- ফলে, খাদ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের বিধ্বংসী প্রভাব খাদ্যের বাজার থেকে সম্পূর্ণ মুছে যায়নি। আফ্রিকার বহু দেশ খাদ্যের জন্য রাশিয়া ও ইউক্রেনের রফতানির উপর নির্ভর করে থাকায়, সেইসব দেশেও খাদ্যহীনতা থেকে উদ্ভূত তীব্র ক্রোধ ও হতাশা জন্ম দিয়েছে সর্বগ্রাসী জনরোষের। যা ক্রমে বিপজ্জনক আকার ধারণ করেছে। ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম পরিস্থিতির গুরুত্ব বোঝানোর জন্য নিকট অতীতের উদাহরণও টেনেছিল।অর্থের অভাবের ফলে ২০১৫ সালে সংগঠনটি সিরিয়ার উদ্বাস্তুদের জন্য খাবারের জোগান বন্ধ করে দিতে বাধ্য হওয়ার পরই ইউরোপের ইতিহাসে বৃহত্তম উদ্বাস্তু সঙ্কট তৈরি হয়। রাষ্ট্রপুঞ্জ এই পরিস্থিতিতে জানিয়েছিল, যে অনুন্নত দেশগুলিতে খাদ্যসঙ্কট তীব্র আকার ধারণ করছে, তাদের যদি সেই সমস্যার সম্মুখীন হওয়ার মতো সামর্থ্য জোগানো না যায়, তবে আবার উদ্বাস্তু সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করতে পারে।
আফ্রিকার দেশগুলির মধ্যে চাদ, মাদাগাস্কার, সোমালিয়া, ইয়েমেন, কঙ্গো, লাইবেরিয়া, মোজাম্বিকের মতো দেশগুলি রয়েছে ক্ষুধা সূচকের একেবারে নীচের দিকে। ২০১১ সালে যখন প্রথমবার বিশ্ব ক্ষুধা দিবস পালন করা শুরু হয়, তখন তার মূল উদ্দেশ্য ছিল- ক্ষুধা সম্পর্কে বিশ্ব-সমাজের নানা ক্ষেত্রে সচেতনতা বাড়ানো। পরে তা কিছুটা বদলে গিয়ে এই দিনটির মূল উদ্দেশ্য হয়- বিশ্বজুড়ে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যের সমস্যার মোকাবিলার উদ্যোগ নেওয়া।&nbsp;
দিবস আসে। ২৪ ঘণ্টা বাদে চলেও যায়। সাধিত হতে না পারা মূল উদ্দেশ্য ক্রমে ঢেকে যেতে থাকে অন্ধকারে। খিদের অন্ধকার। খিদে। খাদ্য। দিবস-রজনী যার আশায় পেটে ধিকিধিকি তুষের আগুন জ্বালিয়ে বেঁচে থাকে অভুক্ত অবস্থায় ঘুমোতে যাওয়া ক্ষুধার রাজ্যের প্রতিটি নাগরিক।

সম্প্রতি প্রকাশ পেয়েছে বিশ্ব ক্ষুধাসূচক। আর এবারও সেই তালিকা ঘিরে নিজেদের ক্ষোভ জানাল ভারত। কেন্দ্রের অভিযোগ, দেশের গায়ে কালি লেপতেই এই ভুল তথ্য দেওয়া তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।

India says Global Hunger Index is erroneous - Hunger Index : ভুলে ভরা তালিকা, বিশ্ব ক্ষুধাসূচক নিয়ে ক্ষোভ ভারতের, কালি লাগাতেই এই তালিকা, অভিযোগ দিল্লি

ভুলে ভরা তালিকা, বিশ্ব ক্ষুধাসূচক নিয়ে ক্ষোভ ভারতের, কালি লাগাতেই এই তালিকা, অভিযোগ দিল্লি

Hunger Index : সম্প্রতি প্রকাশ পেয়েছে বিশ্ব ক্ষুধাসূচক। আর এবারও সেই তালিকা ঘিরে নিজেদের ক্ষোভ জানাল ভারত। কেন্দ্রের অভিযোগ, দেশের গায়ে কালি লেপতেই এই ভুল তথ্য দেওয়া তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।

সম্প্রতি প্রকাশ পেয়েছে বিশ্ব ক্ষুধাসূচক। আর এবারও সেই তালিকা ঘিরে নিজেদের ক্ষোভ জানাল ভারত। কেন্দ্রের অভিযোগ, দেশের গায়ে কালি লেপতেই এই ভুল তথ্য দেওয়া তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। মোট ১২১টি দেশকে নিয়ে এই তালিকা তৈরি করা হয়েছে। তাতে ভারতের জায়গা হয়েছে ১০৭ নম্বরে। গোটা পদ্ধতিকে ভ্রান্ত বলে অভিযোগ কেন্দ্রের। দিল্লির দাবি, গোটা তালিকায় পদ্ধতিগত ভুল স্পষ্ট ধরা পড়েছে।&nbsp;
এর আগেও, গত বছর প্রকাশিত তালিকা নিয়ে আপত্তি জানানো হয়েছিল। মূলত, যে সূচকগুলিকে মাথায় রেখে এই তালিকা প্রকাশ করা হয়, তারমধ্যে তিনটি শিশুদের নিয়ে। আর এখানেই প্রশ্ন তুলেছে ভারত। দিল্লির প্রশ্ন, তা কী ভাবে মোট জনসংখ্য়ার প্রতিফলন হচ্ছে ?
এছাড়াও অপুষ্টি নিয়েও আপত্তি আছে ভারতের। কারণ, অপুষ্টির অনুপাতের সংখ্যা ধরা হয়েছে জনমনের ভিত্তিতে। আর সেখানে কথা বলে হয়েছে মাত্র তিন হাজার মানুষের সঙ্গে। দিল্লির সাফ কথা, ভারতের মতো দেশে মাত্র তিন হাজার মানুষের মতামত গোটা দেশের মাপকাঠি হতে পারে না।&nbsp;
গত বছর বিশ্বক্ষুধা সূচকে ১০১ তম স্থানে ছিল ভারত। আর এবার&nbsp; ১০৭ তম স্থানে রয়েছে ভারত। উপমহাদেশে পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ ও নেপালের মতো দেশও ভারতের চেয়ে এ বারও ভাল অবস্থানে রয়েছে। তারপরেও ভারতের দাবি, করোনা অতিমারি সময় দেশে যে ভাবে খাদ্যবণ্টনের কাজ হয়েছে, সেটাই উল্লেখ নেই সাম্প্রতিক রিপোর্টে। &nbsp;

hunger

ক্যাটাগরি

Trending topics