খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

 মানবসভ্যতার ইতিহাসের প্রথম দিকের আদিম মানুষ ইউরোপ ভূখণ্ডের তাপমাত্রার কারণে এই পৃথিবী থেকে সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছিল অন্তত ২ লক্ষ বছর! 

Early Humans Forced Out of Europe Due to Big Freeze - Primitive humans extinct: অকল্পনীয় শীতের কারণে ২ লক্ষ বছর ধরে ইউরোপে নিশ্চিহ্ন ছিল মানুষ, জানাচ্ছে গবেষণা

Primitive humans extinct: অকল্পনীয় শীতের কারণে ২ লক্ষ বছর ধরে ইউরোপে নিশ্চিহ্ন ছিল মানুষ, জানাচ্ছে গবেষণা

<h2>মানবসভ্যতার ইতিহাসের প্রথম দিকের আদিম মানুষ ইউরোপ ভূখণ্ডের তাপমাত্রার কারণে এই পৃথিবী থেকে সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছিল অন্তত ২ লক্ষ বছর!</h2>

বিশাল বড় একটি ফ্রিজ। এটুকু শুনলে ফ্রিজের আয়তন নিয়ে স্বাভাবিক প্রশ্ন তৈরি হতে পারে মনে। 'বিশাল বড়' তো বোঝা গেল, কিন্তু, কতটা বড়? উত্তরে যদি বলা হয়, একটা গোটা মহাদেশের সমান? তাহলে? হ্যাঁ। একেবারে সাম্প্রতিক একটি গবেষণায় উঠে এসেছে অতি চমকপ্রদ তথ্য। মানবসভ্যতার ইতিহাসের প্রথম দিকের আদিম মানুষ ইউরোপ ভূখণ্ডের তাপমাত্রার কারণে এই পৃথিবী থেকে সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছিল অন্তত ২ লক্ষ বছর! তারপর ফের ফিরে এসেছিল মানুষ। তারা ওই মহাদেশের তাপমাত্রার সঙ্গে মানিয়ে নেয় এবং সেই অঞ্চলে বসবাস শুরু করে।
বৈজ্ঞানিকরা জানাচ্ছেন, ১১ লক্ষ বছর আগে মহাসাগরের তাপমাত্রা আচমকা কমে গিয়েছিল ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসেরও বেশি। তাপমাত্রা নেমে যায় হিমাঙ্কের নীচে। আর সেই কারণেই আধুনিক মানুষের পূর্বপুরুষেরা ইউরোপ মহাদেশের ভূখণ্ডে বাঁচতে পারেননি। কারণ, তাঁদের কাছে গরম পোশাক বা অতিরিক্ত শীতের সঙ্গে লড়াই করার মতো অন্য কোনও বিকল্প ছিল না।
দক্ষিণ কোরিয়ার বুসানের আইবিএস সেন্টার ফর ক্লাইম্যাট ফিজিক্সের বৈজ্ঞানিকরা জানাচ্ছেন, ইউরোপ ভূখণ্ডে ভূমধ্যসাগরের পার্শ্ববর্তী যে অঞ্চলগুলির তাপমাত্রা তুলনায় বেশি থাকে, সেখানেও ওই বিপুল সময়কালে তাপমাত্রা নেমে গিয়েছিল হিমাঙ্কের নীচে।
গবেষকদের দলের প্রধান অধ্যাপক অ্যালেক্স টিমারম্যান বলেন, "এমন তীব্র শৈত্যপ্রবাহের সঙ্গে লড়াই করার জন্য কোনওভাবেই প্রস্তুত ছিল না আদিম মানুষেরা। সেই সময় আগুন জ্বালিয়ে উত্তাপ গ্রহণ করার পদ্ধতিও তেমনভাবে চর্চায় ছিল না মানুষের। প্রবল শীত এবং পাল্লা দিয়ে ছিল প্রবল শুষ্কতা। তার সঙ্গে যোগ হয়েছিল খাদ্যের চূড়ান্ত অভাব। যার ফলে, তৎকালীন মানুষের পক্ষে এত সাংঘাতিক প্রতিবন্ধকতার সঙ্গে লড়াই করে মানিয়ে নিয়ে বেঁচে থাকা ছিল অসম্ভব। সেই কারণেই তারা সম্পূর্ণভাবে মুছে গিয়েছিল লক্ষাধিক বছর সময়কাল ধরে"।

মানুষ তার জীবনের এক-ষষ্ঠাংশ সময় ব্যয় করে স্রেফ চুল আর মেক-আপের পিছনে। কারণটা খুব সহজ, যাতে তাকে দেখতে সুন্দর লাগে। 

People spend one sixth of their life for making them up - Study on Human care: মানুষ তার জীবনের প্রায় ১৭ শতাংশ সময় দিয়ে দেয় সাজসজ্জার পিছনেই, জানাচ্ছে গবেষণা

Study on Human care: মানুষ তার জীবনের প্রায় ১৭ শতাংশ সময় দিয়ে দেয় সাজসজ্জার পিছনেই, জানাচ্ছে গবেষণা

মানুষ তার জীবনের এক-ষষ্ঠাংশ সময় ব্যয় করে স্রেফ চুল আর মেক-আপের পিছনে। কারণটা খুব সহজ, যাতে তাকে দেখতে সুন্দর লাগে।&nbsp;

কোথাও বেরোনোর আগে রেডি হতে কি সময় নেন? নিজেকে দারুণভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে রাখতে ইচ্ছে করে সবসময়? তাহলে জেনে নিন, আপনি একাই নন। নতুন সমীক্ষার রিপোর্ট অনুযায়ী, মানুষ তার জীবনের এক-ষষ্ঠাংশ সময় ব্যয় করে স্রেফ চুল আর মেক-আপের পিছনে। কারণটা খুব সহজ, যাতে তাকে দেখতে সুন্দর লাগে।&nbsp;
ইভোল্যুশন অ্যান্ড হিউম্যান বিহেভিয়ার নামের জার্নালে প্রকাশিত ওই গবেষণাটি থেকে জানা যাচ্ছে, ৯৩'টি দেশের ৯৩,১৫৮ জন এই সমীক্ষায় যোগ দিয়েছিলেন। তাঁদের প্রত্যেকের সংস্কৃতি, বেড়ে ওঠার পরিবেশ, আলাদা। তাঁরা মেক-আপ, চুলের সাজসজ্জা, শরীর সুন্দর রাখার নানাবিধ উপায় এবং তাঁদের খাদ্যভ্যাস কেমন- সবটা নিয়েই হয়েছিল এই গবেষণা।&nbsp;
মহিলারা জানিয়েছেন, প্রতিদিন গড়ে কমপক্ষে ৪ ঘণ্টা সময় তাঁরা ব্যয় করেন নিজেদের সুন্দর করে তোলার জন্য। অন্যদিকে, পিছিয়ে নেই পুরুষরাও। তাঁদের ক্ষেত্রে এই অঙ্কটা সামান্য কম। প্রতিদিন গড়ে সাড়ে তিনঘণ্টা।&nbsp;
আরও একটি গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়ার অতি ব্যবহারও এই সৌন্দর্যচর্চার পিছনে সময় ব্যয় করার একটি বড় কারণ।

এবার এই অবসাদের থেকে মুক্তির জন্য তাঁর সংস্থা 'ইনার কসমস'-এর পক্ষ থেকে এক অভিনব আবিষ্কার প্রকাশ্যে আনলেন ইজরায়েলি প্রযুক্তিবিদ মেরন গ্রিবেৎজ। 

Inner Cosmos has unveiled the ‘digital pill’ brain implant designed to treat depression - Digital pill for depression: অবসাদের সঙ্গে লড়াই, ইজরায়েলি প্রযুক্তিবিদের উদ্ভাবন অভিনব ডিজিটাল পিল

Digital pill for depression: অবসাদের সঙ্গে লড়াই, ইজরায়েলি প্রযুক্তিবিদের উদ্ভাবন অভিনব ডিজিটাল পিল

এবার এই অবসাদের থেকে মুক্তির জন্য তাঁর সংস্থা 'ইনার কসমস'-এর পক্ষ থেকে এক অভিনব আবিষ্কার প্রকাশ্যে আনলেন ইজরায়েলি প্রযুক্তিবিদ মেরন গ্রিবেৎজ।

মানসিক অবসাদ এক অদ্ভুত আঁধারের নাম। ভুক্তভোগীমাত্রই জানেন, কী সাংঘাতিক দুর্বিষহ হতে পারে এই আঁধার। এবার এই অবসাদের থেকে মুক্তির জন্য তাঁর সংস্থা 'ইনার কসমস'-এর পক্ষ থেকে এক অভিনব আবিষ্কার প্রকাশ্যে আনলেন ইজরায়েলি প্রযুক্তিবিদ মেরন গ্রিবেৎজ। মস্তিষ্কে প্রতিস্থাপন করার মতো 'ডিজিটাল পিল' তৈরি করলেন তিনি, যা মানসিক অবসাদের চিকিৎসায় কাজে লাগবে। এই ডিজিটাল পিলের আবার দুটি ভাগ। প্রথমটিতে রয়েছে একটি ছোট ইলেকট্রোড, যা ঠিক মানবদেহের খুলির নিচে বসানো থাকবে এবং সেখান থেকেই মস্তিষ্কে বৈদ্যুতিক তরঙ্গ প্রবাহিত হবে। আরেকটি ভাগে থাকবে একটি 'প্রেসক্রিপশন পড' । যেটির কাজ হল মস্তিষ্কের বর্তমান অবস্থার ছবি তুলে তার নিরীক্ষণ করা।
এই ডিজিটাল পিলের মূল কাজ হল, মানবদেহের মস্তিষ্কে যে ডোরসোল্যাটেরাল প্রিফ্রন্টাল কর্টেক্স (DLPFC) থাকে, সেটিকে নিয়ন্ত্রণ করে, মস্তিষ্কের মাধ্যমে আনন্দের অনুভূতি তৈরি করা। যা অবসাদের সবথেকে বড় 'ওষুধ'।&nbsp;
বৈজ্ঞানিকদের মতে, এই ডোরসোল্যাটেরাল প্রিফ্রন্টাল কর্টেক্স (DLPFC)-এর জন্যই অবসাদ সৃষ্টি হয়। মস্তিষ্কের এই বিশেষ এলাকাটিতে বিবিধ তারতম্যের জন্যই মানুষের মধ্যে অমানবিকতা, স্বার্থপরতা বা মিথ্যে কথা বলার মতো পরিসর তৈরি হয় বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।&nbsp;
"আমাদের লক্ষ্য, মানুষের মন এবং মস্তিষ্কের নিয়ন্ত্রিত চলনের ফলে সৃষ্ট এক নতুন দুনিয়া তৈরি করার", বলেন মেরন গ্রিবেৎজ।

টোকিয়ো বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন বৈজ্ঞানিকের এই সাম্প্রতিক গবেষণার রিপোর্ট নিয়ে রীতিমত হইচই পড়ে গিয়েছে। 

Rats also respond to music and dance to them, just like humans, said researchers - Rats dance: শুধু মানুষই নয়, সুরের তালে দারুণ নাচতে পারে ইঁদুররাও, জানাচ্ছে সাম্প্রতিক গবেষণা

Rats dance: শুধু মানুষই নয়, সুরের তালে দারুণ নাচতে পারে ইঁদুররাও, জানাচ্ছে সাম্প্রতিক গবেষণা

টোকিয়ো বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন বৈজ্ঞানিকের এই সাম্প্রতিক গবেষণার রিপোর্ট নিয়ে রীতিমত হইচই পড়ে গিয়েছে।

ঢাকের তালে কোমর দোলে! তবে, তা তো মানুষের! সাম্প্রতিক একটি গবেষণা বলছে, শুধু মানুষই নয়, সুরের তালে কোমর দোলায় এমনকি ইঁদুররাও! তা মাইকেল জ্যাকসনের 'থ্রিলার'-ই হোক বা কুইনের 'উই উইল রক ইউ' কিংবা লেডি গাগা'র যে কোনও গান! কার্টুন চরিত্র জেরির মতোই বাস্তবের ইঁদুররাও যে নাচতে পারে দিব্যি, তা জেনে রসিকদের মনে পুলক জাগবে বইকি!
টোকিয়ো বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন বৈজ্ঞানিকের এই সাম্প্রতিক গবেষণার রিপোর্ট নিয়ে রীতিমত হইচই পড়ে গিয়েছে। জানা গিয়েছে, একেবারে মানুষের মতোই ইঁদুররাও গানের তালে পা দোলায়। আনন্দে উচ্ছ্বসিত হয়। দশটি ইঁদুরের ওপর এই পরীক্ষা চালিয়ে দেখা গিয়েছে, তারা সবথেকে বেশি আপ্লুত হয়ে ওঠে লেডি গাগা আর মেরুন ফাইভের গান বেজে উঠলে।&nbsp;
শুধু পা-ই নয়, সেই ইঁদুর বাবাজীবনরা রীতিমত মাথা দুলিয়ে নাচতে আরম্ভ করেছে গানের তালে, এমনটা দেখে অবাকই হয়ে যান ওই বৈজ্ঞানিকরা। গানের গতি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই বাড়তে থাকা ওই ইঁদুরদের মাথা নাড়ানোর গতি। ১৩২ বিট প্রতি মিনিটে বাজা গানের গতির সঙ্গে ঠিকভাবে তাল রাখতে পারছিল ওই ইঁদুররা, জানাচ্ছে গবেষকদের দল।
ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে একটি ভিডিয়ো শেয়ার করা হয়। দেখুন সেই ভিডিয়োটি।

human

ক্যাটাগরি

Trending topics