খবর এবং তথ্যের জনপ্রিয় একটি ভারতীয় প্ল্যাটফর্ম- Editorji । ২০১৮ সালে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক বিক্রম চন্দ্রা'র নেতৃত্বে এই ডিজিটাল  প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের দর্শক এবং শ্রোতাদের নজরে এসেছে এই প্ল্যাটফর্ম। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS অ্যাপ্লিকেশন আছে, এমন সমস্ত মোবাইল ফোনেই Editorji -র সব খবর দেখা, পড়া এবং শোনা যায়।

ABOUT US

about us editorji

Editorji বাংলা:  Get all latest breaking news videos in Bengali on Editorji. Watch latest Bengali News (বাংলা খবর) videos on politics, entertainment, sports, lifestyle, Business, Kolkata city news and more. 

Editorji বাংলা: Bengali Video News, Latest Bangla News, Breaking News in Bengali | Editorji

+91 11 4035 6666 / info@editorji.com
3rd floor, Plot B, Khasara no 360, Sultanpur, New Delhi, Delhi 110030
<a title="mail to us" href="mailto:info@editorji.com">Send Feedback</a>

REACH US

Contact for any questions, suggestions, comments, feedback or advertisement on Editorji.com, we are always looking forward to hearing from you.

Contact Us for Feedback, Suggestions and Advertising 

Today Gold-Silver Price

Omicron BF7 in India

Covid 19 New variant

Bank Holiday in January 2023

West Bengal Government Jobs

West Bengal Weather update 

Editorji-র যাবতীয় কনটেন্ট একইসঙ্গে

বাগুইআটির দুই ছাত্র নিখোঁজ হয়েছে ২২ অগাস্ট । পুলিশে অভিযোগ দায়ের হয় ২৪ অগাস্ট । ঘটনার প্রায় ১৩-১৪ দিন পর মঙ্গলবার তাঁদের দেহ উদ্ধার করে পুলিশ । প্রায় ১০ দিনের উপর বসিরহাট মর্গেই পড়েছিল দেহ । আর এখানেই পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে । 
সাধারণত, কোনও নিখোঁজ মামলা হলে আশপাশের থানাগুলিতেও খবর পৌঁছয়। আর নিখোঁজ ডায়েরি হয়েছে কয়েক কিলোমিটার দূর বাগুইআটিতে । সেখানে পর পর দুই কিশোরের দেহ উদ্ধারের পরও বসিরহাট থানার সন্দেহ হল না কেন? উঠছে প্রশ্ন । সবথেকে বড় প্রশ্ন হল, তাহলে কি বাগুইআটি থানার তরফে আশপাশের থানাগুলির কাছে নিখোঁজের খবর দেওয়া হয়নি? বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের গোয়েন্দাপ্রধান জানিয়েছেন, নিয়ম মেনে সবই করা হয়েছিল। তবে ওই দুই ছাত্র যে খুন হয়ে যেতে পারে তা ধৃত অভিজিতকে জেরার আগে ভাবতে পারেনি পুলিশ । পুলিশের দিকে আঙুল তুলেছে মৃত কিশোরের পরিবার । তাঁরা যদি সঠিক সময়ে কাজ করত, তাহলে তাঁদের ছেলেরা হয়তো বেঁচে যেত । 
মঙ্গলবার দুপুরে বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের গোয়েন্দাপ্রধান বিশ্বজিৎ ঘোষ সাংবাদিক বৈঠক করে জানান, ওই দুই কিশোর গত ২২ অগস্ট থেকে নিখোঁজ হলেও পুলিশের কাছে ২৪ অগস্ট একটি অপহরণের অভিযোগ দায়ের হয়। অভিযোগ দায়েরের ১২ দিনের মাথায় প্রথম গ্রেফতারি হয়েছে। গ্রেফতার হন অভিজিৎ বসু নামে এক ব্যক্তি । তাঁকে জেরা করে জানা যায়, ২২ অগাস্ট রাত ৯টা থেকে ১০টার মধ্যে দুই ছাত্রকে গলায় ফাঁস দিয়ে মেরে ফেলা হয় । ঘটনাটি ঘটেছিল বাসন্তী এক্সপ্রেসওয়ের ধারে কোনও একটি জায়গায়। এরপর দুই ছাত্রর দেহ নিয়ে গাড়িতে চেপে আরও এগিয়ে যায় অভিযুক্তরা। অনেকটা এগিয়ে গিয়ে, দুটি পৃথক পৃথক জায়গায় খালের মধ্যে ফেলে দেওয়া হয় ছাত্রদের দেহ। অভিজিৎকে জেরা করে পুলিশের তরফ থেকে দক্ষিণ ২৪ পরগনা, বারুইপুর, কলকাতা, বসিরহাট সহ বিভিন্ন জায়গায় খোঁজখবর করা হয় । শনাক্তকরণ হয়নি, এমন কোনও দেহ কোথাও পড়ে রয়েছে কি না, সেই বিষয়ে খোঁজ নেওয়া শুরু হয় । সেই সূত্র ধরেই বসিরহাটের মর্গে তিনটি দেহের খোঁজ পাওয়া যায়, যেগুলির শনাক্তকরণ হয়নি। তার মধ্যে দু'টি দেহ নিখোঁজ কিশোরের ।

Baguiati Students Murder : Many Questions are being raised about the role of the police - Baguiati Students Murder : মর্গে ১০-১২ দিন পড়েছিল দুই কিশোরের দেহ, পুলিশের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন 

সাধারণত, কোনও নিখোঁজ মামলা হলে আশপাশের থানাগুলিতেও খবর পৌঁছয়। আর নিখোঁজ ডায়েরি হয়েছে কয়েক কিলোমিটার দূর বাগুইআটিতে । সেখানে পর পর দুই কিশোরের দেহ উদ্ধারের পরও বসিরহাট থানার সন্দেহ হল না কেন? উঠছে প্রশ্ন । 

Baguiati Students Murder : মর্গে ১০-১২ দিন পড়েছিল দুই কিশোরের দেহ, পুলিশের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন 

সাধারণত, কোনও নিখোঁজ মামলা হলে আশপাশের থানাগুলিতেও খবর পৌঁছয়। আর নিখোঁজ ডায়েরি হয়েছে কয়েক কিলোমিটার দূর বাগুইআটিতে । সেখানে পর পর দুই কিশোরের দেহ উদ্ধারের পরও বসিরহাট থানার সন্দেহ হল না কেন? উঠছে প্রশ্ন ।

বাগুইআটির (Baguiati Murder) দুই ছাত্র নিখোঁজ হয়েছে ২২ অগাস্ট । পুলিশে অভিযোগ দায়ের হয় ২৪ অগাস্ট । ঘটনার প্রায় ১৩-১৪ দিন পর মঙ্গলবার তাঁদের দেহ উদ্ধার করে পুলিশ । প্রায় ১০ দিনের উপর বসিরহাট (Basirhat Police) মর্গেই পড়েছিল দেহ (Baguiati Students Murder) । আর এখানেই পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে ।&nbsp;
সাধারণত, কোনও নিখোঁজ মামলা হলে আশপাশের থানাগুলিতেও খবর পৌঁছয়। আর নিখোঁজ ডায়েরি হয়েছে কয়েক কিলোমিটার দূর বাগুইআটিতে । সেখানে পর পর দুই কিশোরের দেহ উদ্ধারের পরও বসিরহাট থানার সন্দেহ হল না কেন? উঠছে প্রশ্ন । সবথেকে বড় প্রশ্ন হল, তাহলে কি বাগুইআটি থানার তরফে আশপাশের থানাগুলির কাছে নিখোঁজের খবর দেওয়া হয়নি? বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের গোয়েন্দাপ্রধান জানিয়েছেন, নিয়ম মেনে সবই করা হয়েছিল। তবে ওই দুই ছাত্র যে খুন হয়ে যেতে পারে তা ধৃত অভিজিতকে জেরার আগে ভাবতে পারেনি পুলিশ । পুলিশের দিকে আঙুল তুলেছে মৃত কিশোরের পরিবার । তাঁরা যদি সঠিক সময়ে কাজ করত, তাহলে তাঁদের ছেলেরা হয়তো বেঁচে যেত ।&nbsp;
আরও পড়ুন,<a href="https://www.editorji.com/bengali/local/rancom-call-was-a-drama-and-murderer-wanted-to-kill-the-boys-say-police-in-baguiati-students-murder-case-1662476443514"> Baguiati Students Murder : 'খুন' করার লক্ষ্যেই অপহরণ, বিভ্রান্ত করতেই চাওয়া হয় মুক্তিপণ, দাবি পুলিশের</a> &nbsp;
মঙ্গলবার দুপুরে বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের গোয়েন্দাপ্রধান বিশ্বজিৎ ঘোষ সাংবাদিক বৈঠক করে জানান, ওই দুই কিশোর গত ২২ অগস্ট থেকে নিখোঁজ হলেও পুলিশের কাছে ২৪ অগস্ট একটি অপহরণের অভিযোগ দায়ের হয়। অভিযোগ দায়েরের ১২ দিনের মাথায় প্রথম গ্রেফতারি হয়েছে। গ্রেফতার হন অভিজিৎ বসু নামে এক ব্যক্তি । তাঁকে জেরা করে জানা যায়, ২২ অগাস্ট রাত ৯টা থেকে ১০টার মধ্যে দুই ছাত্রকে গলায় ফাঁস দিয়ে মেরে ফেলা হয় । ঘটনাটি ঘটেছিল বাসন্তী এক্সপ্রেসওয়ের ধারে কোনও একটি জায়গায়। এরপর দুই ছাত্রর দেহ নিয়ে গাড়িতে চেপে আরও এগিয়ে যায় অভিযুক্তরা। অনেকটা এগিয়ে গিয়ে, দুটি পৃথক পৃথক জায়গায় খালের মধ্যে ফেলে দেওয়া হয় ছাত্রদের দেহ। অভিজিৎকে জেরা করে পুলিশের তরফ থেকে দক্ষিণ ২৪ পরগনা, বারুইপুর, কলকাতা, বসিরহাট সহ বিভিন্ন জায়গায় খোঁজখবর করা হয় । শনাক্তকরণ হয়নি, এমন কোনও দেহ কোথাও পড়ে রয়েছে কি না, সেই বিষয়ে খোঁজ নেওয়া শুরু হয় । সেই সূত্র ধরেই বসিরহাটের মর্গে তিনটি দেহের খোঁজ পাওয়া যায়, যেগুলির শনাক্তকরণ হয়নি। তার মধ্যে দু'টি দেহ নিখোঁজ কিশোরের ।

বসিরহাটে দুই ছাত্রের দেহ উদ্ধারের ঘটনায় মূল অভিযুক্ত সত্যেন্দ্র চৌধুরী এখনও ফেরার । এদিকে, পুলিশি জেরায় সব দোষ স্বীকার করে নিয়েছেন অন্যতম অভিযুক্ত অভিজিৎ বসু । মঙ্গলবার বিকেলে সাংবাদিক বৈঠক করেছেন বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের ডিসি ডিডি বিশ্বজিৎ ঘোষ। সেখানে তিনি জানিয়েছেন, দীর্ঘক্ষণ পুলিশি জেরায় ভেঙে পড়েছিল অভিজিৎ এবং কীভাবে এই কাণ্ড তারা ঘটিয়েছিল, তাও জানিয়েছে ।
 অভিজিৎকে জেরা করে জানা গিয়েছে, অতনু নামে ওই ছাত্র সত্যেন্দ্র চৌধুরীকে ৫০ হাজার টাকা দিয়েছিল একটি বিশেষ ব্র্যান্ডের বাইক কেনার জন্য। কিন্তু সত্যেন্দ্র তা কেনেনি । উল্টে তার থেকে আরও টাকা দাবি করে। কিন্তু অতনু সেই টাকা দিতে রাজি হয়নি। এই থেকেই গোলমালের সূত্রপাত । এরপর ২২ অগাস্ট রাত ৯টা থেকে ১০টার মধ্যে দুই ছাত্রকে গলায় ফাঁস দিয়ে মেরে ফেলা হয় । ঘটনাটি ঘটেছিল বাসন্তী এক্সপ্রেসওয়ের ধারে কোনও একটি জায়গায়। এরপর দুই ছাত্রর দেহ নিয়ে গাড়িতে চেপে আরও এগিয়ে যায় অভিযুক্তরা। অনেকটা এগিয়ে গিয়ে, দুটি পৃথক পৃথক জায়গায় খালের মধ্যে ফেলে দেওয়া হয় ছাত্রদের দেহ। পুলিশি জেরায় এই কথা স্বীকার করে নিয়েছে অভিজিৎ বসু। তবে একটা প্রশ্ন উঠছে যে, অপহরণের দিনই যদি হত্যা করা হয়, তাহলে মুক্তিপণ চাওয়া হল কেন ?
অভিজিৎকে জেরা করে পুলিশের তরফ থেকে দক্ষিণ ২৪ পরগনা, বারুইপুর, কলকাতা, বসিরহাট সহ বিভিন্ন জায়গায় খোঁজখবর করা হয় । শনাক্তকরণ হয়নি, এমন কোনও দেহ কোথাও পড়ে রয়েছে কি না, সেই বিষয়ে খোঁজ নেওয়া শুরু হয় । সেই সূত্র ধরেই বসিরহাটের মর্গে তিনটি দেহের খোঁজ পাওয়া যায়, যেগুলির শনাক্তকরণ হয়নি। তার মধ্যে দু'টি দেহ নিখোঁজ কিশোরের ।
 

Baguiati Student Murder : How two missing student allegedly killed  - Baguihati Student Murder : কীভাবে খুন করা হল বাগুইআটির দুই কিশোরকে ? জেরায় জানাল অন্যতম অভিযুক্ত অভিজিৎ

অভিজিৎকে জেরা করে জানা গিয়েছে, অতনু নামে ওই ছাত্র সত্যেন্দ্র চৌধুরীকে ৫০ হাজার টাকা দিয়েছিল একটি বিশেষ ব্র্যান্ডের বাইক কেনার জন্য। কিন্তু সত্যেন্দ্র তা কেনেনি । উল্টে তার থেকে আরও টাকা দাবি করে।

Baguiati Student Murder : কীভাবে খুন করা হল বাগুইআটির দুই কিশোরকে ? জেরায় জানাল অন্যতম অভিযুক্ত অভিজিৎ

অভিজিৎকে জেরা করে জানা গিয়েছে, অতনু নামে ওই ছাত্র সত্যেন্দ্র চৌধুরীকে ৫০ হাজার টাকা দিয়েছিল একটি বিশেষ ব্র্যান্ডের বাইক কেনার জন্য। কিন্তু সত্যেন্দ্র তা কেনেনি । উল্টে তার থেকে আরও টাকা দাবি করে।

বসিরহাটে দুই ছাত্রের দেহ উদ্ধারের ঘটনায় মূল অভিযুক্ত সত্যেন্দ্র চৌধুরী (Satyendra Chowdhury) এখনও ফেরার । এদিকে, পুলিশি জেরায় সব (Baguiati Students Murder) দোষ স্বীকার করে নিয়েছেন অন্যতম অভিযুক্ত অভিজিৎ বসু । মঙ্গলবার বিকেলে সাংবাদিক বৈঠক করেছেন বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের ডিসি ডিডি বিশ্বজিৎ ঘোষ। সেখানে তিনি জানিয়েছেন, দীর্ঘক্ষণ পুলিশি জেরায় ভেঙে পড়েছিল অভিজিৎ এবং কীভাবে এই কাণ্ড তারা ঘটিয়েছিল, তাও জানিয়েছে ।
&nbsp;অভিজিৎকে জেরা করে জানা গিয়েছে, অতনু নামে ওই ছাত্র সত্যেন্দ্র চৌধুরীকে ৫০ হাজার টাকা দিয়েছিল একটি বিশেষ ব্র্যান্ডের বাইক কেনার জন্য। কিন্তু সত্যেন্দ্র তা কেনেনি । উল্টে তার থেকে আরও টাকা দাবি করে। কিন্তু অতনু সেই টাকা দিতে রাজি হয়নি। এই থেকেই গোলমালের সূত্রপাত । এরপর ২২ অগাস্ট রাত ৯টা থেকে ১০টার মধ্যে দুই ছাত্রকে গলায় ফাঁস দিয়ে মেরে ফেলা হয় । ঘটনাটি ঘটেছিল বাসন্তী এক্সপ্রেসওয়ের ধারে কোনও একটি জায়গায়। এরপর দুই ছাত্রর দেহ নিয়ে গাড়িতে চেপে আরও এগিয়ে যায় অভিযুক্তরা। অনেকটা এগিয়ে গিয়ে, দুটি পৃথক পৃথক জায়গায় খালের মধ্যে ফেলে দেওয়া হয় ছাত্রদের দেহ। পুলিশি জেরায় এই কথা স্বীকার করে নিয়েছে অভিজিৎ বসু। তবে একটা প্রশ্ন উঠছে যে, অপহরণের দিনই যদি হত্যা করা হয়, তাহলে মুক্তিপণ চাওয়া হল কেন ?
আরও পড়ুন, <a href="https://www.editorji.com/bengali/local/rancom-call-was-a-drama-and-murderer-wanted-to-kill-the-boys-say-police-in-baguiati-students-murder-case-1662476443514">Baguiati Students Murder : 'খুন' করার লক্ষ্যেই অপহরণ, বিভ্রান্ত করতেই চাওয়া হয় মুক্তিপণ, দাবি পুলিশের</a> &nbsp;
অভিজিৎকে জেরা করে পুলিশের তরফ থেকে দক্ষিণ ২৪ পরগনা, বারুইপুর, কলকাতা, বসিরহাট সহ বিভিন্ন জায়গায় খোঁজখবর করা হয় । শনাক্তকরণ হয়নি, এমন কোনও দেহ কোথাও পড়ে রয়েছে কি না, সেই বিষয়ে খোঁজ নেওয়া শুরু হয় । সেই সূত্র ধরেই বসিরহাটের মর্গে তিনটি দেহের খোঁজ পাওয়া যায়, যেগুলির শনাক্তকরণ হয়নি। তার মধ্যে দু'টি দেহ নিখোঁজ কিশোরের ।
&nbsp;

baguihati student murder

ক্যাটাগরি

Trending topics