৭ মাস আগে বিধানসভা নির্বাচনে (West Bengal Assembly Election) বিপুল সাফল্য পেয়েছিল শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস। সি-ভোটারের জনমত সমীক্ষা বলছে, পুরসভা নির্বাচনেও (KMC Election) এগিয়ে রয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) দল। নির্বাচনের আগে কার্যত বেহাল দশা বিরোধী শিবিরে। গেরুয়া শিবির সূত্রের খবর, অধিকাংশ ওয়ার্ডে ছন্নছাড়া বিজেপি (BJP)। দু-একটি ওয়ার্ড বাদে প্রায় অস্তিত্বহীন কংগ্রেস। এখনও দুর্বল বামপন্থীদের (Left Front) সংগঠন।
বিজেপি যে খানিকটা ব্যাকফুটে তা স্বীকার করে নিয়েছেন দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) এবং সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)।
বস্তুত, কলকাতা পুরসভার সব আসনে এবার রাজ্যের প্রধান বিরোধী দলের প্রার্থীই নেই। দু'টি ওয়ার্ডের বিজেপি প্রার্থী মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। সুকান্ত জানিয়েছেন, তাঁদের কর্মীদের উপর সন্ত্রাস চালাচ্ছে তৃণমূল। দিলীপ ঘোষের দাবি, বিধানসভা নির্বাচনের ধাক্কা কাটিয়ে নতুন করে লড়ার চেষ্টা করছেন তাঁরা। তবে সন্ত্রাসের কারণে সর্বত্র সমান ভাবে প্রচার করা সম্ভব হয়নি।
বিজেপি সূত্রের খবর, দীনেশ ত্রিবেদীর (Dinesh Trivedi) নেতৃত্বে কলকাতা পুরসভা নির্বাচনের জন্য কমিটি তৈরি করেছিল বিজেপি। তাতে ছিলেন প্রিয়াঙ্কা টিবরেওয়াল (Priyanka Tibrewal), রুদ্রনীল ঘোষরা (Rudraneel Ghosh)। সেই কমিটির মাত্র একটি বৈঠক হয়েছে। সূত্রের খবর, কলকাতা পুরসভা নির্বাচনের বিশেষ দায়িত্বে থাকা উত্তর ২৪ পরগনার এক দাপুটে সাংসদও গত মাসখানেক কার্যত নিষ্ক্রিয়। এর নেপথ্যে একদিকে দলের অন্দরে একাধিক শিবিরের উপস্থিতির তত্ত্ব যেমন রয়েছে, তেমনই রয়েছে বিধানসভা নির্বাচনের পর ক্রমক্ষয়িষ্ণু সংগঠনকে চাঙ্গা করতে না পারা।
৭ মাস আগে বিধানসভা নির্বাচনে (West Bengal Assembly Election) বিপুল সাফল্য পেয়েছিল শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস। সি-ভোটারের জনমত সমীক্ষা বলছে, পুরসভা নির্বাচনেও (KMC Election) এগিয়ে রয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) দল। নির্বাচনের আগে কার্যত বেহাল দশা বিরোধী শিবিরে। গেরুয়া শিবির সূত্রের খবর, অধিকাংশ ওয়ার্ডে ছন্নছাড়া বিজেপি (BJP)। দু-একটি ওয়ার্ড বাদে প্রায় অস্তিত্বহীন কংগ্রেস। এখনও দুর্বল বামপন্থীদের (Left Front) সংগঠন।
বিজেপি যে খানিকটা ব্যাকফুটে তা স্বীকার করে নিয়েছেন দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) এবং সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)।
বস্তুত, কলকাতা পুরসভার সব আসনে এবার রাজ্যের প্রধান বিরোধী দলের প্রার্থীই নেই। দু'টি ওয়ার্ডের বিজেপি প্রার্থী মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। সুকান্ত জানিয়েছেন, তাঁদের কর্মীদের উপর সন্ত্রাস চালাচ্ছে তৃণমূল। দিলীপ ঘোষের দাবি, বিধানসভা নির্বাচনের ধাক্কা কাটিয়ে নতুন করে লড়ার চেষ্টা করছেন তাঁরা। তবে সন্ত্রাসের কারণে সর্বত্র সমান ভাবে প্রচার করা সম্ভব হয়নি।
বিজেপি সূত্রের খবর, দীনেশ ত্রিবেদীর (Dinesh Trivedi) নেতৃত্বে কলকাতা পুরসভা নির্বাচনের জন্য কমিটি তৈরি করেছিল বিজেপি। তাতে ছিলেন প্রিয়াঙ্কা টিবরেওয়াল (Priyanka Tibrewal), রুদ্রনীল ঘোষরা (Rudraneel Ghosh)। সেই কমিটির মাত্র একটি বৈঠক হয়েছে। সূত্রের খবর, কলকাতা পুরসভা নির্বাচনের বিশেষ দায়িত্বে থাকা উত্তর ২৪ পরগনার এক দাপুটে সাংসদও গত মাসখানেক কার্যত নিষ্ক্রিয়। এর নেপথ্যে একদিকে দলের অন্দরে একাধিক শিবিরের উপস্থিতির তত্ত্ব যেমন রয়েছে, তেমনই রয়েছে বিধানসভা নির্বাচনের পর ক্রমক্ষয়িষ্ণু সংগঠনকে চাঙ্গা করতে না পারা।
পুরভোটে একঝাঁক রেড ভলান্টিয়ারকে প্রার্থী করেছে সিপিএম। বেশ কয়েকটি ওয়ার্ডে বিদায়ী কাউন্সিলরদের জনপ্রিয়তায় ভর করে লড়ছে বামেরা। তবে সিপিএমের সার্বিক সাংগঠনিক শক্তি এখনও তলানিতে।
KMC: সপ্তাহান্তে তিলোত্তমা দখলের লড়াই, ওজনদার চেনা মুখ কারা?
বিধানসভা নির্বাচনে শূন্য হয়ে গেলেও কলকাতা পুরসভার দুটি ওয়ার্ডে প্রবল ভাবে লড়াইতে আছে কংগ্রেস (Congress)। কিন্তু বড়বাজার এবং বেলেঘাটার ওই দু'টি পকেটের বাইরে কার্যত নিষ্প্রভ কংগ্রেসের প্রচার।
ফলে, ছোট লালবাড়িতে দু'দশক কাটিয়েও কার্যত নিশ্চিন্ত তৃণমূল।