কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোয় খিচুড়ি ভোগ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অধিকাংশ বাড়িতেই এদিন খিচুড়ির আয়োজন করা হয়।
খিচুড়ি বানালে তার সঙ্গে সব থেকে প্রচলিত পদ নানা রকমের সবজি দিয়ে তৈরি লাবড়া।
খিচুড়ি-লাবড়ার সঙ্গে দেবীর নৈবেদ্যে দেওয়া হয় পাঁচ রকমের ভাজা। মূলত বেগুন, আলু, পটল, কুমড়ো , ঢেঁড়স এই পাঁচ সবজি ভেজে দেওয়া হয়।
খিচুড়ি, লাবড়া, পাঁচ রকমের ভাজার পাশাপাশি লক্ষ্মী পুজোর ভোগে ফুলকপির তরকারিও বানিয়ে ফেলতে পারেন।
লক্ষ্মী পুজোর ভোগে টম্যাটো কিংবা আমসত্বের চাটনির আয়োজন করতে পারেন।
লক্ষ্মী পুজোয় চালের পায়েস তো বানানো হয়। এ ছাড়াও ছানার পায়েস কিংবা খেঁজুর গুঁড়ের পায়েস বানাতে পারেন।
ধনদেবীকে বাড়িতে তৈরি করে নারকেল নাড়ু কিংবা গুড়ের নাড়ু নিবেদন করতেই পারেন।
লক্ষ্মী পুজোয় নারকেল নাড়ুর পাশাপাশি মুড়ির মোয়া, মুড়ি-মুড়কি, নারকেল কোড়ানো দেওয়া কিন্তু আবশ্যক।
অনেক বাড়িতেই চালের ভোগ দেওয়ার রীতি নেই। তাঁরা বানিয়ে ফেলতে পারেন সুজি এবং লুচি।