দক্ষিনেশ্বরে মা কালী পূজিত হন ভবতারিণী রূপে। ১৮৫৫ সালে রানী রাসমণি এই মন্দিরের প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। রামকৃষ্ণ পরমহংস দেব এই মন্দিরেই আরাধনা করতেন।
সতীর ৫১ পিঠের অন্যতম কালীঘাট। কথিত আছে, কালীক্ষেত্রের ৩ কোণায় অবস্থান করছেন ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও মহেশ্বর। এর মাঝেই মহাকালির অবস্থান। প্রতিদিনই এই মন্দির
১৭০৩ সালে এই মন্দিরে পুজো শুরু হয়। এই আটচালা কালীমন্দির প্রতিষ্ঠা করা হয় শঙ্কর ঘোষ।
১৯৪৯ সালে লেক কালীবাড়ি প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রথমে মাটির মূর্তিতে পুজো হতে শুরু করে। এরপর পাথরের। প্রতিবছর পুরনো ঘট বিসর্জন দিয়ে নতুন ঘটে পুজো করা হয়।
দক্ষিণেশ্বরের মন্দিরের কাছেই আদ্যাপীঠ। কথিত আছে এই পুজোর প্রচলন করেছিলেন অন্নদা ঠাকুর।