গত কয়েকমাস ধরে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হচ্ছে। দেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ঘরে-বাইরে প্রবল সমালোচনার মুখে পড়েছে। প্রধানমন্ত্রী মহম্মদ ইউনূস দেশের আইনশৃঙ্খলা ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে কড়া বার্তা দেওয়ার সময় নিরাপত্তা বাহিনীকে অপারেশন ডেভিল হান্ট শুরু করার নির্দেশ দিয়েছিলেন।
এদিকে শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল ভাষণের পর ফের উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে সে দেশের পরিস্থিতি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ধানমন্ডির বাড়িতে ভাঙচুরের পরেও গাজিপুরে উত্তেজনা থামেনি। ই ডেভিল হান্ট নামে বিশেষ অভিযান শুরু করেছে বাংলাদেশ পুলিশ। এখনও পর্যন্ত ১৩০০ জনের বেশি মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, গাজিপুরেই ৪০ জনকে আটক করা হয়েছে। ধানমন্ডির ঘটনার পর আওয়ামী লীগের বিভিন্ন নেতাদের বাড়িতেও হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। অনেক নেতা-কর্মীও আহত হন।
এদিকে কূটনৈতিক সংঘাতের মাঝেই চিনের পাশে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। অরুণাচল প্রদেশ ও আকসাই চিনকে ভারতের অংশ বলে দাবি করল ইউনূসের প্রশাসন। তার ফলেই নাকি রেগে গিয়েছে জিনপিং প্রশাসন। যদিও এই ইস্যুতে নিজেদের এই দাবি থেকে এই ইঞ্চিতে সরতে নারাজ বলে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ বিদেশমন্ত্রক। বাংলাদেশের উপদেষ্টা সরকারের আমলে দুটি পাঠ্য়পুস্তক ও সার্ভে দপ্তরের ওয়েবসাইটে এশিয়ার ম্যাপ প্রকাশ করা হয়েছে।