কাতারে রাশফোর্ড নাইট। ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর শিষ্যের পায়েই ওয়েলসে ৩-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালে ইংল্যান্ড। ম্য়াচের ৫০ ও ৬৮ মিনিটে জোড়া গোল রাশফোর্ডের। যার মধ্য়ে প্রথম গোল আছে তাঁর ডান পায়ে নেওয়া বাঁকানো ফ্রি-কিক থেকে। সম্প্রতি ম্য়ানচেস্টার ইউনাটেডের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন হয়েছে রোনাল্ডোর। এই খবরে ভেঙে পড়েছিলেন ২৫ বছরের এই তরুণ। শপথ নিয়েছিলেন গুরুর থেকে যা শিখেছেন, তাই ফিরিয়ে দেবেন ওয়েলস ম্য়াচ। ফিরিয়ে দিলেন। আর তাতেই সহজ হল ইংল্যান্ডের শেষ ষোলোয় ওঠার রাস্তা।
ফুটবল নব্বই মিনিটের। কিন্তু গ্য়ারেথ সাউথগেটের ছেলেরা ইতিহাসের ম্য়াচে দেখাল ফুটবল ২৩ মিনিটের। এরমধ্যে ৫০ ও ৫১ মিনিটে ব্যাক টু ব্যাক গোল। যার মধ্য়ে একটি গোল পাঁচ বছর আগে কলকাতার যুবভারতীতে ইংল্যান্ডকে যুব বিশ্বকাপে চ্য়াম্পিয়ন করার নায়ক ফিল ফোডেনের। তাঁকেই বলা হচ্ছে ইংলিশ ফুটবলের ভবিষ্যতের ডেভিড বেকহ্য়াম।
সব তো ছোটোরাই করলেন। ম্য়াচে দুই তারকা হ্য়ারি কেন ও গ্যারেথ বেল কী করলেন ? হ্যারি অবশ্য একটু খুশিতে থাকবেন, কারণ তাঁর নেতৃত্বে দল নক-আউটে উঠেছে। কিন্তু বড় ম্য়াচে বেল বাজল না। ইংল্যান্ডকে আরও একবার বাগে পেয়েও হারাতে পারল না ওয়েলস। ছিটকে গেল বিশ্বকাপ থেকে।