বিশ্ব ফুটবল অঘটন ঘটানোর ব্যাপারে বেশ নাম আছে ডেনমার্কের। বিশেষ করে ১৯৮৬ সালে প্রথমবার বিশ্বকাপে আত্মপ্রকাশ করে মেক্সিকোতে ঝড় তুলেছিলেন ড্যানিশরা। মঙ্গলবার কাতারে শুরু হবে তাদের বিশ্বকাপের অভিযান। আর এই ম্য়াচে সবাই তাকিয়ে থাকবে এরিকসনের দিকেই। কারণ, গতবছর ইউরো কাপের ম্য়াচে প্রায় মৃত্যু মুখ থেকে ফিরেছিলেন এই ড্যানিশ ফুটবলার। লড়াই করেছেন। ফের জায়গা করে নিয়েছেন জাতীয় দলে। মঙ্গলবার ভারতীয় সময়ে সন্ধে সাড়ে ছটায় ডেনমার্ক কিক-অফ করবে আফ্রিকার অন্যতম শক্তি তিউনিশিয়ার বিরুদ্ধে।
পরিসংখ্যান বলছে এই নিয়ে ছ বার বিশ্বকাপ খেলবে ডেনমার্ক। তাদের সবচেয়ে ভাল পারফরম্য়ান্স ১৯৮৬ সালে। সেবার তারা প্রি-কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত উঠেছিল। এবারও ভাল কিছু করার আশায় তারা কাতারে এসেছে। গোলে স্কিমিচেল আর আপ-ফ্রন্টে এরিকসন, এই দুই অস্ত্র নিয়েই প্রথম ম্য়াচ থেকে তিন পয়েন্ট চায় ডেনমার্ক।
উল্টোদিকে রাশিয়ার পর আবার কাতারে এসেছে তিউনিশিয়া। চার বছর আগে তাদের পারফরম্য়ান্স মোটেই আহামরি ছিল না। প্রথম রাউন্ড থেকেই বিদায় নিয়েছিল আফ্রিকার এই ফুটবল দেশ। ১৯৭৮ সালে বিশ্বকাপে তাদের অভিষেক হয়। সেবারও গ্রুপ থেকেই বিদায় হয়েছিল। তাই কাতারেও তিউনিশিয়াকে নিয়ে বাজি ধরার কেউ নেই।