শব্ধ নয়, নীরবতাই হল তাঁর হাতিয়ার। কারণ, নীরবতাকে তিনি শব্দের থেকেও বড় হাতিয়ার বলে মনে করেন। তিনি মনে করেন, যাঁরা তাঁকে বলেছিলেন, তিনি ফুরিয়ে গিয়েছেন। যাঁরা তাঁর সম্পর্কে মনে করতেন, আর ৫০ ওভারের ধকল নিতে পারবেন না, তাঁদের এবার নীরবতা দিয়েই সমালোচনার জবাব ফিরিয়ে দিলেন। তাই লিখলেন, সাইলেন্স। যার অর্থ নীরবতা।
বিশ্বকাপ মিটেছে গত ১৯ নভেম্বর। আর মঙ্গলবার নিজের সোশাল সাইটে এই পোস্ট করে তাঁর সমালোচকদের জবাব দিলেন যশপ্রীত বুমরা। ক্রিকেট বিশেষজ্ঞদের মতে, পিঠের চোট তাঁর কেরিয়ারকে কার্যত প্রশ্নের মুখে ঠেলে দিয়েছিল। সেইসময় অনেক গঞ্জনাই সহ্য করতে হয়েছে বুমরাকে।
প্রথমে আয়ারল্যান্ড সফরে অধিনায়ক, তারপর এশিয়া কার আর ঘরের মাঠে সদ্য শেষ হওয়া বিশ্বকাপে রাজার মতো ফিরছেন বুমরা। ফাইনালে অস্ট্রেলিয়া একসময় চাপে পড়ে গিয়েছিল বুমরার বোলিংয়ে। পন্ডিতদের মতে, যদি নতুন করে কোনও অঘটন না ঘটে, তাহলে আগামী পাঁচ বছর ভারতীয় ক্রিকেটের সেরা অস্ত্রের নাম যশপ্রীত বুমরা।