নাগপুর থেকে ইংল্যান্ডকে এই স্টেটমেন্ট দিয়ে দিলেন শুভমন গিল। গত কয়েকদিন ধরে তাঁকে ঘিরে অনেক কথাই হচ্ছিল। প্রশ্ন উঠেছিল তাঁর ফর্ম নিয়ে। বিশেষ করে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে রান ছিল না গিলের ব্যাটে। কিন্তু নাগপুরে ক্লিনিক্যাল গিল। তাঁর ৮৭ রানের সৌজন্যেই জামাতায় ধরাশায়ী ইংরেজরা।
টস জিতে ব্যাট করতে এসেছিল ইংল্যান্ড। সেখানেও তাঁদের পতন হয় হর্ষিত রানা ও রবীন্দ্র জাডেজার দাপটে। তারমধ্যেও বাটলার এবং বেথেল হাফ সেঞ্চুরি করেন। সবমিলিয়ে ভারতের সামনে ২৪৯ রানের টার্গেট রাখে ইংল্যান্ড। সবাই ভেবেছিল বিরাট নেই, এই ম্যাচে হয়তো হাত খুলবেন অধিনায়ক রোহিত।
ওমা, একী সিডনি থেকে ফিরে নাগপুরে সেই একই ছবি। হাফ পিচ থেকেই বল বুঝতে পারছেন না রোহিত। বোঝা যাচ্ছে তাঁর উপর এবার সত্যিই অবসর নেওয়ার চাপ বাড়ছে। বোর্ড যে ভাবে তাঁর পিছনে আদা-জল খেয়ে পড়েছে, তাতে বড়ই চাপে দেখাচ্ছে ভারত অধিনায়ককে।
বলা হচ্ছে এই সিরিজ নাকি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির হোমওয়ার্ক। সেই হোমওয়ার্কে কিন্তু ফাটিয়ে দিলেন শ্রেয়স আইয়ার। তাঁর ৩৬ বলে ক্যামিও ৫৯, ভারতের নাগপুর জয়ের ভিত তৈরি করে দিয়েছিল। এরউপর অক্ষরের ৫২, আর সর্বপরি শুভমনের ৯৬ বলের ৮৭ রান পশ্চিম থেকে সিরিজে এক-শূন্যে এগিয়ে দিল টিম ইন্ডিয়াকে। সৌজন্যে গিলের ব্যাটিং বিক্রম।