Birbhum Violence: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) নির্দেশের পরই তৃণমূলের ব্লক সভাপতি আনারুল হোসেনের বাড়ি ঘিরে ফেলে পুলিশ। তার কিছুক্ষণের মধ্যেই গ্রেফতার হলেন ওই তৃণমূল নেতা। তারাপীঠ থেকে তাঁকে গ্রেফতার করল পুলিশ।
বগটুইতে দাঁড়িয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, হয় আনারুলকে আত্মসমর্পণ করতে হবে, না হলে তাঁকে গ্রেফতার করবে পুলিশ। যদিও নিজেকে নির্দোষ বলেই দাবি করে আনারুল জানান, তিনি ঘটনাস্থলেই ছিলেন না৷ জেলা নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলে পদক্ষেপ করবেন তিনি।
আরও পড়ুন: Mamata Banerjee: অগ্নিদগ্ধ বগটুই গ্রামে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, আনারুলকে গ্রেফতারের নির্দেশ
বৃহস্পতিবারই রামপুরহাটের বগটুই গ্রামে গিয়ে নিহতদের পরিজনদের সঙ্গে দেখা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।তিনি বলেন, এই ঘটনায় তাঁর দলের ব্লক সভাপতি আনারুলের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠছে। আনারুলকে গ্রেফতার করার নির্দেশ দেন মমতা। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, "আনারুলকে হয় থানায় আত্মসমর্পণ করতে হবে, না হয় তাঁকে অবিলম্বে গ্রেফতার করা হবে।" তার কিছুক্ষণ পরেই গ্রেফতার করা হল আনারুলকে।
অন্যদিকে, আনারুলের স্থলাভিষিক্ত হলেন সৈয়দ সিরাজ জিম্মি(Syed Siraj Jimmey)। তৃণমূলের রাজনীতিতে নতুন হলেও, বীরভূম জেলার পরিচিত মুখ এই জিম্মি। সম্প্রতি পুরভোটে ১১ নম্বর ওয়ার্ড থেকে দাঁড়িয়ে কাউন্সিলরও হয়েছেন এই তৃণমূল(TMC) নেতা। কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠন ছাত্র পরিষদ(Chatra Parishad) থেকেই বীরভূম জেলার রাজনীতিতে পথচলা শুরু জিম্মির। ২০১৪ সালের লোকসভা ভোটে বীরভূম কেন্দ্রে কংগ্রেসের প্রার্থীও(Congress Candidate) হয়েছিলেন এই সৈয়দ সিরাজ জিম্মি(Syed Siraj Jimmy)।