১০ দফা দাবি মানার জন্য রাজ্য সরকারকে ২৪ ঘণ্টা সময়সীমা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে কোনও সাড়া পাওয়া যায়নি. পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী, 'আমরণ' অনশনের পথে চিকিৎসকরা। শনিবার ধর্মতলায় সাংবাদিক বৈঠক করে জুনিয়র ডাক্তাররা জানান, প্রথম দফায় তাঁদের ৬ জন প্রতিনিধি অনশনে বসছে। তাঁদের মধ্যে আরজি করের কেউ নেই।
শুক্রবারই আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারে দেন জুনিয়র ডাক্তাররা। এসএসকেএম থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত মিছিল করে অবস্থানে বসেন তাঁরা। ধর্মতলা থেকে সরে যেতে এর আগে জুনিয়র ডাক্তারদের অনুরোধ করেছিল কলকাতা পুলিশ। ইমেল বার্তায় লালবাজার জানিয়েছে, পুজোর মুখে ধর্মতলায় জুনিয়র ডাক্তারদের অবস্থানে বসার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। ভিড় এড়াতেই এই সিদ্ধান্ত বলে জানা গিয়েছে।
তবে ধর্মতলায় যে ৬ জন অনশনে বসেছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন কলকাতা মেডিকেল কলেজের পিডিটি অনুষ্টুপ মুখোপাধ্যায়, তনয়া পাঁজা ও ক্যানসার বিভাগের সিনিয়র রেসিডেন্ট স্নিগ্ধা হাজরা। এছাড়া অনশনে রয়েছেন এসএসকেএমের পিডিটি অর্ণব মুখোপাধ্যায়, এনআরএসে পিজিটি পুলস্ত্য আচার্য ও কেপিসে হাসপাতালের প্যাথোলজি বিভাগের থার্ড ইয়ারের পড়ুয়া সায়ন্তনী ঘোষ হাজরা