সোমবার নিয়োগ মামলার রায় দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। আদালতের এক রায়ে চাকরি নেই প্রায় ২৬ হাজার সরকারি কর্মচারীর। তার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই রাজ্যে প্রচারে এসেছিলেন বিজেপির অন্যতম শীর্ষ নেতা অমিত শাহ। কিন্তু রায়গঞ্জের ভোট প্রচারে তাঁর মুখে শোনা গেল না নিয়োগ মামলা নিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়ার কথা। বরং আগাগোড়া নির্বাচনী প্রচারে নরেন্দ্র মোদীর উন্নয়নের কথাই জানালেন তিনি। দাবি করলেন বাংলায় ৩০ থেকে ৩৫ আসন পেলে বাংলায় অনুপ্রবেশ বন্ধ হয়ে যাবে।
সোমবার আদালতের রায় নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসকে তীব্র কটাক্ষ করেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। দাবি করেছিলেন যাঁরা নিয়োগের অতিরিক্ত পদ তৈরি করেছিলেন সেই মন্ত্রিসভায় থাকা ব্যক্তিদের গ্রেফতার করা হোক।
কিন্তু এদিন শাহের মুখে নিয়োগ মামলা নিয়ে একটি শব্দও শোনা গেল না। রাজনৈতিক মহলের মতে, মালদহের রোড-শো থেকে করণদিঘির সভায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মুখে নতুন কিছুই শোনা গেল না। বরং গত কয়েকটি ইস্যু নিয়েই এদিন তৃণমূলকে আক্রমণ করলেন। উহ্য থেকে গেল সন্দেশখালিও।